Close Menu

    সাবস্ক্রাইব

    সর্বশেষ খবরের সাথে আপডেট থাকুন।

    জনপ্রিয় সংবাদ

    জেট ফুয়েলের ২১০০ কোটি টাকা বকেয়া গোপন করে ৫৫ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ মুনাফার দাবি বিমানের

    August 20, 2025

    ২১শে আগস্টের গ্রেনেড হামলায় হতাহতদের স্মরণে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি

    August 20, 2025

    বিদেশিদের হাতে যাবে পাঁচ টার্মিনাল, খরচ বৃদ্ধির শঙ্কা

    August 20, 2025
    Facebook Instagram WhatsApp TikTok
    Facebook Instagram YouTube TikTok
    JoyBangla – Your Gateway to Bangladesh
    Subscribe
    • হোম পেইজ
    • বিষয়
      • দেশ (Bangladesh)
      • আন্তজাতিক (International)
      • জাতীয় (National)
      • রাজনীতি (Politics)
      • অথনীতি (Economy)
      • খেলা (Sports)
      • বিনোদন (Entertainment)
      • লাইফ স্টাইল (Lifestyle)
      • শিক্ষাঙ্গন (Education)
      • টেক (Technology)
      • ধম (Religion)
      • পরবাস (Diaspora)
      • সাক্ষাৎকার (Interview)
      • শিল্প- সাহিত্য (Art & Culture)
      • সম্পাদকীয় (Editorial)
    • আমাদের সম্পর্কে
    • যোগাযোগ করুন
    JoyBangla – Your Gateway to Bangladesh
    Home » শতবর্ষে অম্লান যে জ্যোতি
    Art & Culture

    শতবর্ষে অম্লান যে জ্যোতি

    JoyBangla EditorBy JoyBangla EditorJanuary 18, 2025No Comments6 Mins Read
    Facebook WhatsApp Copy Link
    Share
    Facebook WhatsApp Copy Link

    অজয় দাশগুপ্ত

     বাঙালি কি ধ্রুপদী  এবং ক্লাসিক মানুষদের ভুলে গেছে? আজকাল পাল্টে যাওয়া ডিজিটাল যুগে বড় সংক্ষিপ্ত হয়ে এসেছে সব কিছু। মানুষ কোনো উপন্যাস শেষ করতে চায় না। ঢাউস আকৃতির বই পড়ে না। এক কালে আমাদের মা-বোন ও আমরা উটপাখির মতো মাথা গুঁজে বই পড়তাম। ছোটদের ‘রামায়ণ’ ‘মহাভারত’ থেকে ‘ঠাকুরমার ঝুলি’ রবীন্দ্রনাথ নজরুল শরৎচন্দ্র কিছুই বাদ পড়তো না। এই যে পাঠ্যাভাস এটাই ছিল বাঙালির নেশা। মধ্যবিত্ত বাঙালির ঘরে ঘরে মহররমের পুঁথি মনসামঙ্গল থেকে সত্য নারায়ণের পাঁচালি ছিল অবশ্যপাঠ্য। কালক্রমে সবই প্রায় উবে যাবার পথে!

    যৌবনের মধ্যভাগে ঢাকায় গেলে নিউমার্কেটে ছুটে যেতাম। উদ্দেশ্য থাকতো দুটি। এক, প্রেসিডেন্ট বা প্রুডেনশিয়ালে বিরিয়ানি খাওয়া আর একটি কারণ স্টেডিয়ামের বইয়ের দোকান ও বায়তুল মোকাররমের বইয়ের দোকান থেকে বেছে বেছে বইপত্র কেনা। সেখানেই পেয়ে গেছিলাম ‘গান্ধী ও রবীন্দ্রনাথ’।  ছোটখাটো পেঙ্গুইন সাইজের একখানা বই। তখনো লেখককে চিনি না বা তাঁর নামটাও সেভাবে জানা ছিল না। কিন্তু অম্লান দত্ত এই নামটি কেন জানি পরিচিত পরিচিত মনে হচ্ছিল। বইখানা খুলে যে বেশ করে দেখব তার সুযোগ তখন পাওয়া যেত না। দোকানের কেউ না কেউ আপনাকে চোখে চোখে রেখেছে যাতে বই চুরি না হয়। আর তার চোখে পড়লেই আপনাকে বলা হবে, কিনবেন? না খালি দেখার জন্য আইছেন? তখন আপনার হয় কেনা, নয় পালিয়ে বাঁচার বিকল্প থাকবে না। যে দু’এক পাতা পড়লাম তাতেই মন প্রফুল্ল হয়ে উঠেছিল। এই গ্রন্থে বেশ কয়েকটি ছোট প্রবন্ধে অম্লান দত্ত দারুণভাবে রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীর চিন্তার ঐক্য ও বৈপরিত্য তুলে ধরেছিলেন। রবীন্দ্রনাথের সমবায় চিন্তা ও ব্যাংকিং ভাবনার ওপর এমন গুরুত্বপূর্ণ নাতিদীর্ঘ প্রবন্ধ আমি আর পড়িনি। অথচ অম্লান দত্ত রবীন্দ্রনাথ নিয়ে গবেষণা করতেন না। আমার ধারণা তাঁর মতো বিদগ্ধ মানুষরা যখন কোনো চিন্তা করেন তখনই তা প্রবন্ধের আকার ধারণ করে। সে বইটিতে আমি তার ছোঁয়া পাচ্ছিলাম।

    এরপর আমি প্রলুব্ধ হয়ে কলকাতা গেলেই তাঁর লেখা যোগাড় করে পড়তাম। নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয় দিল্লী তথা ভারতের একটি সেরা বিশ্ববিদ্যালয়। কমলা নেহেরু স্মরণে সেখানে আয়োজিত কমলা স্মারক বক্তৃতায় অম্লানের পঠিত লেখাগুলো ছিল এক কথায় চিন্তা ও ভাবনার এক অবারিত দিগন্ত। আমি আজ তাঁর কথা লেখার তাগিদ অনুভব করেছি এই কারণে, ছোট হয়ে আসা ডিজিটাল জীবনে আমরা স্বল্পদৈর্ঘর কবিতা ছড়া গল্প প্রবন্ধ লিখে বা নাচ-গান করে যতো আত্মতৃপ্তি লাভ করি না কেন মূলত আমাদের অস্তিত্ব আর বাঙালির শেকড় সে জাতীয় লেখাপত্রে। যেখানে সাবলীল ভাষায় দর্শন ও মৌলিক চিন্তা এক হতে পেরেছিল। কি দারুণভাবে বলছেন: গান্ধীজির পরিভাষায় যা হলো ‘অহিংসা’, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাণীতে তাই হলো ‘আনন্দ’। এখানেই তাঁদের পার্থক্য এবং এখানেই তাঁদের মিল।  এ কথা বলেছেন প্রাবন্ধিক ও চিন্তাবিদ শ্রী অম্লান দত্ত। পরস্পরকে ‘মহাত্মা’ ও ‘গুরুদেব’ নামে সম্বোধন করা ছাড়াও দু’জনেরই উদ্দিষ্ট ছিল অন্তর্শক্তি বা আত্মশক্তির উদ্বোধন।

    অতঃপর আমি জানতে পারি তিনি আমার মাতুলালয় কুমিল্লার সন্তান। ব্যক্তিগত স্মৃতি থেকে বলি আমার মা ছিলেন শিক্ষকের কন্যা। কুমিল্লার ঈশ্বর পাঠশালায় মায়ের ভাইদের কেউ কেউ পড়াশোনা করেছিলেন। সেই পাঠশালায় আমাকে পড়ানোর তীব্র ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও পারেননি। আমাদের চাটগাঁবাসের কারণে সে কাজ অসম্ভব হলেও আমি শৈশবে ঈশ্বর পাঠশালার প্রার্থনা ও ছোটদের বই পড়ে মুখস্থ করেছিলাম। ফলে জেনে যারপরনাই আনন্দিত হয়েছিলাম যে, অধ্যাপক অম্লান দত্তের জন্ম বৃটিশ ভারতের অধুনা বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার বাগিচাগাঁও-এ। পিতা অশ্বিনীকুমার দত্ত ও মাতা সুনীতিবালা দেবী। স্কুলের পড়াশোনা কুমিল্লার ঈশ্বর পাঠশালায়। উচ্চশিক্ষার্থে ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা আসেন। তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সী কলেজ থেকে আইএ এবং অর্থনীতিতে প্রথম বিভাগে প্রথম হয়ে স্নাতক হন এবং পরে ১৯৪৬ খ্রিস্টাব্দে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম বিভাগে চতুর্থ হয়ে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন। তার পরিবারের অন্য সদস্যরাও বেশ প্রতিষ্ঠা লাভ করেছেন। অর্থাৎ অর্থনীতিবিদ অম্লানের পাঠ শেখার সূতিকালয় কুমিল্লার সেই ঈশ্বর পাঠশালা।

    অর্থনীতিবিদ অম্লান দত্তের ভারী প্রবন্ধ আলোচনাগুলো আমি কিছু পড়েছি। সেখানে মার্ক্সবাদ লেনিন স্তালিন থেকে ওপার বাংলার বাম আন্দোলন চীন সবই আছে। কিন্তু কি আশ্চর্য! তিনি নিজে ছিলেন গান্ধীবাদী। তাঁর আরাধ্য ছিল অহিংসা। অসাধারণ এক উক্তিতে বলছেন: গান্ধীই সভ্যতার শেষ স্টেশান। আপনি আমি মানি বা না মানি অম্লানের গান্ধী যে তাঁর জীবনে সত্য ছিল সে বর্ণনা আমি তাঁর জীবনীকারের কাছ থেকেই পাই :

    তিনি যে-বাড়িতে থাকেন, সেটি দোতলা। তিনি নিচতলার বাসিন্দা। খাবার স্থান ও বসার স্থান অভিন্ন। এ বাদে দুটো কক্ষ। শোবার ঘরে একটি খাট পাতা, সেই সঙ্গে মেঝেয় একটি ইজিচেয়ার, আরো ছোট ছোট দুটো টুলবিশেষ। কিছু বই পুস্তক এখানে-সেখানে ছড়ানো থাকলেও দুটো আলমারি বইয়ে ঠাসা। ড্রইংরুমে একটি খাটিয়া, দু-তিনটে টুল, একটি হেলান দিয়ে বসার মতো গদিওয়ালা কাঠের সোফা। সোফার সামনে ছোট একটি টেবিল। দুটো বুকশেলফ, পাশে দেয়ালের সঙ্গে লাগোয়া টুলের ওপর সাবেক কালের টেলিফোন সেট- যাতে আঙুল ঘুরিয়ে নম্বর ডায়াল করতে হয়। তাঁর লেখার জন্য আছে একটি টাইপরাইটার। আধুনিক কম্পিউটার, ফ্যাক্স কিংবা মুঠোফোন তিনি ব্যবহার করতেন না। এসবের সঙ্গে তাঁর দেখা হয়নি, তা নয় কিন্তু, তাঁর জীবনব্যাপী সাধনার ধ্যান ভাঙতে পারেনি এই ফলিতবিজ্ঞান। সেটা মন্দ হয়নি। তাঁর বসার ঘরের দেয়ালে তিন মনীষীর তিনটি ছবি। গান্ধী-রবীন্দ্রনাথ-শহীদুল্লাহ্। চীনা শিল্পীর আঁকা একটি বুদ্ধ পোর্ট্রেট। তিনি চীনে বক্তৃতা করতে গিয়েছিলেন। সেখান থেকে এটি উপহৃত। এই ফ্ল্যাটের তিনি একমাত্র সদস্য।

    তাঁর এই ফ্ল্যাটে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে একটি মেয়ে আসে। প্রতিদিনের ঘরকন্নার কাজ করে দিয়ে যায়। মেয়েটিকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল আমার। মেয়েটির নাম রোজা। মেয়েটি ধর্মে মুসলমান। এই নিয়ে তাঁর সংসার। বাসায় কেউ এলে, তিনি নিজের হাতে চা কিংবা কফি বানিয়ে বিস্কুট কিংবা খোরমা দিয়ে অতিথি সৎকার করেন। অম্লান দত্তকে যাঁরা জানেন, তাঁরা এর বেশি আশা করেন না। যাঁরা তাঁকে জানেন না, তাঁরা তাঁর বাসায় এলে তাঁকে অনেকটা বুঝতে পারেন। কেউ তাঁর সঙ্গে খেতে চাইলে, তাঁর অনুমতি নিয়ে, রুচি অনুযায়ী তাঁকে বাসা থেকে কিংবা বাইরে থেকে খাবার নিয়ে এসে তাঁর সঙ্গে বসে খেতে হয়। এর অন্যথা হওয়ার সুযোগ নেই। তিনি নিরামিষভোজী ছিলেন। এজন্য ডলি তাঁকে ভক্তির দৃষ্টিতে দেখত। তিনি ডলিকে বিশেষ স্নেহ করতেন। মোটকথা, এ যেন অনেকটা ইমানুয়েল কান্টের মতো। মাপমতো চলা, মাপমতো বলা, মাপমতো খাওয়া, ওঠাবসা, ঘুমানো, বিশ্রাম, সবই চলে এই নিয়মের নিগড়ে। তবে কান্ট বিয়ে করেননি। অম্লান বিয়ে করেছিলেন। ঘটনাক্রমে স্ত্রী আমেরিকান। নাম গ্রহণ করেছিলেন কেটি দত্ত। দুটি সন্তান আছে। একটি মেয়ে, একটি ছেলে। তারা মায়ের সঙ্গে লন্ডনে থাকে। অম্লান দত্তের দাম্পত্য জীবন সম্পর্কে এর বেশি কিছু জানা যায় না।

    শতবর্ষে এসে দাঁড়িয়েছে এই মনীষীর জন্মকাল। একাধারে গান্ধী রবীন্দ্রনাথ ও এমএন রায়ের অনুসারী এক বিরল মানুষ। এই মানবেন্দ্রনাথ রায় আমাদের বাংলা বাঙালির এক পরম বিস্ময়! যাকে নিয়ে পরে কথা বলা যাবে। বাংলাদেশে এখনো তাঁর অজস্র অনুসারী ও গুণমুগ্ধ মানুষ আছেন। বলছিলাম অম্লান দত্তের কথা। শতবর্ষ আগে এমন এক মনীষা কুমিল্লার সন্তান দশদিগন্ত আলোকিত করেছিলেন তাঁর জ্ঞান আর ভাষার সৌর্ন্দযে। মাঝে মাঝে নিজের কাছে প্রশ্ন রাখি- তাঁদের বাদ দিয়ে কিসের পেছনে ছুটছি? কোন মরীচীকা কোন পদক কোন প্রিয়তার সন্ধানে?

    তবু ভরসা এই অন্ধকারে মন খারাপে ঐ যে ছোট বইটি ‘গান্ধী ও রবীন্দ্রনাথ’ কিংবা অম্লান দত্ত চোখে পড়লেই মনে হয়, আপনাকে এই জানা আমার ফুরাবে না।

     লেখক: প্রাবন্ধিক, রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

    Share. Facebook WhatsApp Copy Link
    Previous Articleভারতীয় ও বাংলা ধ্রুপদী সঙ্গীতের উজ্জ্বল পাখি চন্দ্রা চক্রবর্তীর ক্যানসার জয়
    Next Article ‘কী রে রিয়াজ, কবে থেকে নষ্ট হলি?’
    JoyBangla Editor

    Related Posts

    দাম্পত্য জীবনে কলহ? মুখ খুললেন জাহিদ হাসান

    August 20, 2025

    স্বপ্নদলের আয়োজনে নাট্যাচার্য সেলিম আল দীন জন্মোৎসব

    August 17, 2025

    বুলডোজারে ভাঙলে কারে?

    August 16, 2025

    শেখ মুজিব

    August 15, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সম্পাদকের পছন্দ

    জেট ফুয়েলের ২১০০ কোটি টাকা বকেয়া গোপন করে ৫৫ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ মুনাফার দাবি বিমানের

    August 20, 2025

    যার যখন ইচ্ছা ৩২ নাম্বারে যাবেন, জয় বাংলা শ্লোগান দেবেন, ফুল দেবেন

    August 20, 2025

    বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ আলাদা কোনো শব্দ নয়

    August 19, 2025

    আগামী বছর শেখ মুজিবের ভক্ত আরো বেশি দেখবেন

    August 18, 2025
    • Facebook
    • Twitter
    • Instagram
    • TikTok
    মিস করবেন না
    Economics

    জেট ফুয়েলের ২১০০ কোটি টাকা বকেয়া গোপন করে ৫৫ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ মুনাফার দাবি বিমানের

    By JoyBangla EditorAugust 20, 20250

    বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের মহাব্যবস্থাপক (জনসংযোগ) এ বি এম রওশন কবীরের বরাতে গণমাধ্যমকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে…

    ২১শে আগস্টের গ্রেনেড হামলায় হতাহতদের স্মরণে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি

    August 20, 2025

    বিদেশিদের হাতে যাবে পাঁচ টার্মিনাল, খরচ বৃদ্ধির শঙ্কা

    August 20, 2025

    দাম্পত্য জীবনে কলহ? মুখ খুললেন জাহিদ হাসান

    August 20, 2025

    সাবস্ক্রাইব

    সর্বশেষ খবরের সাথে আপডেট থাকুন।

    About Us
    About Us

    মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও লালন করে দেশ ও বিদেশের খবর পাঠকের কাছে দুত পৌছে দিতে জয় বাংলা অঙ্গিকার বদ্ধ। তাৎক্ষণিক সংবাদ শিরোনাম ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পেতে জয় বাংলা অনলাইন এর সঙ্গে থাকুন পতিদিন।

    Email Us: info@joybangla.co.uk

    Our Picks

    জেট ফুয়েলের ২১০০ কোটি টাকা বকেয়া গোপন করে ৫৫ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ মুনাফার দাবি বিমানের

    August 20, 2025

    যার যখন ইচ্ছা ৩২ নাম্বারে যাবেন, জয় বাংলা শ্লোগান দেবেন, ফুল দেবেন

    August 20, 2025

    বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ আলাদা কোনো শব্দ নয়

    August 19, 2025

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.