Close Menu

    সাবস্ক্রাইব

    সর্বশেষ খবরের সাথে আপডেট থাকুন।

    জনপ্রিয় সংবাদ

    চট্টগ্রামের বিপ্লবী ঐতিহ্যে আঘাত, আওয়ামীলীগ অফিস তচনছ

    October 25, 2025

    অবশেষে ‘ঠাণ্ডা-লড়াইয়ে’ কি জয়ী হলেন ওয়াকার!

    October 25, 2025

    ইপিজেডে, গোডাউনে, বিমানবন্দরে আগুন, সমুদ্রবন্দরে জাহাজ ডুবি, বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ!

    October 25, 2025
    Facebook Instagram WhatsApp TikTok
    Facebook Instagram YouTube TikTok
    JoyBangla – Your Gateway to Bangladesh
    Subscribe
    • হোম পেইজ
    • বিষয়
      • দেশ (Bangladesh)
      • আন্তজাতিক (International)
      • জাতীয় (National)
      • রাজনীতি (Politics)
      • অথনীতি (Economy)
      • খেলা (Sports)
      • বিনোদন (Entertainment)
      • লাইফ স্টাইল (Lifestyle)
      • শিক্ষাঙ্গন (Education)
      • টেক (Technology)
      • ধম (Religion)
      • পরবাস (Diaspora)
      • সাক্ষাৎকার (Interview)
      • শিল্প- সাহিত্য (Art & Culture)
      • সম্পাদকীয় (Editorial)
    • আমাদের সম্পর্কে
    • যোগাযোগ করুন
    JoyBangla – Your Gateway to Bangladesh
    Home » খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপনা: জীবনানন্দ–জগদীশচন্দ্রের নাম বাদ দিয়ে এখন দায় নিচ্ছেন না কেউ
    Education [ শিক্ষা ]

    খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপনা: জীবনানন্দ–জগদীশচন্দ্রের নাম বাদ দিয়ে এখন দায় নিচ্ছেন না কেউ

    JoyBangla EditorBy JoyBangla EditorFebruary 27, 2025Updated:February 27, 2025No Comments6 Mins Read
    Facebook WhatsApp Copy Link
    Share
    Facebook WhatsApp Copy Link

    জগদীশচন্দ্র বসু, জীবনানন্দ দাশ, প্রফুল্লচন্দ্র রায়, ডা. আলীম চৌধুরীর মতো মনীষী ও বুদ্ধিজীবীদের নাম বাদ দিয়েছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।
    খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থাপনা থেকে জীববিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু, প্রখ্যাত রসায়নবিদ ও শিক্ষক আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়, পদার্থবিজ্ঞানী ও শিক্ষক সত্যেন্দ্রনাথ বসু, কবি জীবনানন্দ দাশ, লালন সাঁই, শহীদ বুুদ্ধিজীবী ডা. আলীম চৌধুরীর মতো মানুষদের নাম বাদ দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে সমালোচনার পর এখন আর কেউ দায় নিচ্ছেন না।
    শিক্ষার্থীরা বলছেন, মনীষী ও বুদ্ধিজীবীদের নামে থাকা স্থাপনার নাম পরিবর্তনের কথা তাঁরা বলেননি। ‘হল ও বিভিন্ন ভবনের নতুন নামকরণ প্রস্তাবনা কমিটি’ বলছে, তারা শুধু নামের প্রস্তাব সংকলন করে জমা দিয়েছে। সিন্ডিকেট সদস্যরা বলছেন, তাঁরা শুধু কমিটির প্রতিবেদন অনুমোদন করেছেন। অন্যদিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. রেজাউল করিম প্রথম আলোকে বলেন, শুধু তাঁর ওপর দায় চাপানো ঠিক না।
    খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে গত ৪ ডিসেম্বর হল ও বিভিন্ন ভবনের নতুন নামকরণ প্রস্তাবনা কমিটি গঠন করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সেই কমিটির পক্ষ থেকে গত ৮ ডিসেম্বর ‘পলিটিক্যালি বায়াসড’ (রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্ট) নাম সংবলিত হল ও ভবনের নতুন নাম প্রস্তাবের জন্য শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়।
    বিজ্ঞপ্তিতে শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা হল, জয় বাংলা ভবন, সুলতানা কামাল জিমনেসিয়াম, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ প্রশাসনিক ভবন ও শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম ভবনের জন্য নাম প্রস্তাব করতে বলা হয়। ৮ ফেব্রুয়ারি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় নতুন নামকরণের বিষয়টি অনুমোদন দেওয়া হয়। পরে ১২ ফেব্রুয়ারি নাম পরিবর্তনসংক্রান্ত অফিস আদেশ জারি করা হয়।
    খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন খুলনা মহানগরের সদস্যসচিব জহুরুল তানভীর ১৪ ফেব্রুয়ারি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘মাথাব্যথা করতেছে, তাই মাথাটাই কেটে ফেললাম—এই হলো খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ভবনের নাম পরিবর্তনের অবস্থা!’
    আদেশে সৈয়দ নজরুল ইসলাম প্রশাসনিক ভবনের নাম পরিবর্তন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য গোলাম রহমানের নামে রাখা হয়। এ ছাড়া সত্যেন্দ্রনাথ বসু একাডেমিক ভবনের নাম একাডেমিক ভবন-১, জগদীশচন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের নাম একাডেমিক ভবন-২, কবি জীবনানন্দ দাশ একাডেমিক ভবনের নাম একাডেমিক ভবন-৩, জয় বাংলা ভবনের নাম একাডেমিক ভবন-৪, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম বীরশ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ রুহুল আমিন হল, বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম বিজয়-২৪ হল, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ প্রশাসনিক ভবনের নাম প্রশাসনিক ভবন, লালন সাঁই মিলনায়তনের নাম টিএসসি ভবন, শহীদ বুদ্ধিজীবী ডা. আলীম চৌধুরী চিকিৎসাকেন্দ্রের নাম খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টার, সুলতানা কামাল জিমনেসিয়ামের নাম খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় জিমনেসিয়াম এবং আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের নাম খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গবেষণাগার করা হয়েছে।
    বিজ্ঞপ্তিতে শুধু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা হল, জয় বাংলা ভবন, সুলতানা কামাল জিমনেসিয়াম, শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ প্রশাসনিক ভবন ও শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম ভবনের জন্য নাম প্রস্তাব করতে বলা হয়।
    শহীদ বুদ্ধিজীবী ড. জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা আবাসিক ভবনের নাম প্রফেসরস কোয়ার্টার, শহীদ বুদ্ধিজীবী ড. সুখরঞ্জন সমাদ্দার আবাসিক ভবনের নাম অ্যাসোসিয়েট প্রফেসরস কোয়ার্টার, শহীদ বুদ্ধিজীবী ড. গোবিন্দ চন্দ্র দেব আবাসিক ভবনের নাম অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসরস কোয়ার্টার এবং শহীদ বুদ্ধিজীবী এস এম এ রাশিদুল হাসান আবাসিক ভবনের নাম লেকচারার্স কোয়ার্টার রাখা হয়েছে। স্থাপনা থেকে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের নাম বাদ দেওয়া হয়নি।
    মনীষী ও বুদ্ধিজীবীদের নাম বাদ দেওয়ার সমালোচনা করেছেন শিক্ষার্থী, শিক্ষক থেকে শুরু করে রাজনৈতিক নেতা ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। এ ঘটনায় মর্মাহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। গত মঙ্গলবার ঢাকায় ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘আমি আশা করব, বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ ও শিক্ষার্থীরা মিলে এর প্রতিকার করবে।’
    খুলনা নগর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে গত সোমবার নাম পরিবর্তনের প্রসঙ্গটি আসে। সেখানে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুণ্ডু বলেন, ‘কিছু রাজনৈতিক নাম পরিবর্তন হবে, এটা ঠিক; কিন্তু খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, আপনি কোন শক্তিবলে বিভিন্ন ভবন থেকে লালন সাঁইয়ের নাম, জীবনানন্দ দাশের নাম, সত্যেন্দ্রনাথ বসু, জগদীশচন্দ্র বসুর নাম সরিয়ে ফেলেছেন? …আজ হোক, কাল হোক, পরশু হোক; যত বড় শক্তি আপনার পেছনে কাজ করুক, এর জবাব আপনাকে দিতে হবে।’ আমি আশা করব, বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষ ও শিক্ষার্থীরা মিলে এর প্রতিকার করবে।
    বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৬ সালের ২২ অক্টোবর তৎকালীন উপাচার্য ফায়েক উজ জামানের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের সভায় ১৯টি ভবন ও স্থাপনার নতুন নামকরণ করা হয়। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর গত বছরের ২৮ অক্টোবর বিশ্ববিদ্যালয় সংস্কার ও অধিকার আদায়ে ৩৭ দফা দাবি উত্থাপন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। সেসব দাবির মধ্যে অন্যতম ছিল ক্যাম্পাসের সব স্থাপনা থেকে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নাম বাদ দেওয়া।
    ওই দাবি উত্থাপনকারীদের মধ্যে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী আয়মান আহাদ। তিনি বলেন, শিক্ষার্থীদের দাবি ছিল, যেসব ভবন বা স্থাপনা রাজনৈতিক ব্যক্তিদের নামে ছিল, সেগুলো পরিবর্তন করার। কিন্তু বেশ কিছু অরাজনৈতিক ব্যক্তির নামে থাকা ভবনের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে, যা শিক্ষার্থীরা ভালোভাবে গ্রহণ করেননি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উচিত শিক্ষার্থীদের অভিমত বিবেচনা করে পুনরায় সিদ্ধান্ত নেওয়া।
    ছাত্রদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে কমিটি করা হয়েছিল। তাঁদের দাবি ছিল, পলিটিক্যালি বায়াসড নামগুলো পরিবর্তনের। শুধু ওই নামগুলো পরিবর্তনের বিষয়ে আমরা নতুন নামের প্রস্তাব চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি দিয়েছিলাম।
    তাহলে কীভাবে মনীষী ও বুদ্ধিজীবীদের নামে থাকা স্থাপনার নাম বদল হলো, জানতে চাওয়া হয়েছিল হল ও বিভিন্ন ভবনের নতুন নামকরণ প্রস্তাবনা কমিটির কাছে। কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এ টি এম জহিরউদ্দিন গণমাধ্যকে বলেন, ‘ছাত্রদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে কমিটি করা হয়েছিল। তাঁদের দাবি ছিল, পলিটিক্যালি বায়াসড নামগুলো পরিবর্তনের। শুধু ওই নামগুলো পরিবর্তনের বিষয়ে আমরা নতুন নামের প্রস্তাব চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি দিয়েছিলাম।’ তিনি বলেন, ‘আমরা যে নামগুলো পেয়েছিলাম, সেগুলো শুধু কম্পাইল (সংকলন) করে কর্তৃপক্ষের কাছে দিয়েছি। ওটাই আমাদের কমিটির কাজ ছিল।’ অন্য নামগুলো পরিবর্তনের বিষয়ে তিনি কোনো মন্তব্য করতে চাননি।
    কমিটির আহ্বায়কের বক্তব্যের বিষয়ে যোগাযোগ করা হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. রেজাউল করিমের সঙ্গে। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা তো আমাদের মতো করে কিছু করিনি। আমরা আগের জায়গায় ফিরিয়ে নিয়ে গেছি। ছাত্রদের দাবি ছিল এগুলো। তাদের লিখিত দাবির বিষয়ে একটা কমিটি করা হয়, এটা আমার একক কোনো সিদ্ধান্ত না। তারপরও আমরা দেখি যদি ছাত্ররা এটা নিয়ে কোনো ধরনের আলোচনা করতে চায়, আমরা আলোচনার দ্বার উন্মুক্ত রেখেছি।’
    উপাচার্য আরও বলেন, ‘অনেকে এটা আমার ওপরে এককভাবে চাপিয়ে দিচ্ছেন, এটা ঠিক না। এটা সিন্ডিকেট করেছে। সিন্ডিকেটে অনেক বিজ্ঞ বিজ্ঞ মানুষ আছেন, তাঁরা আলোচনা করেছেন।’
    উপাচার্যের বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় সিন্ডিকেট সদস্য ও খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবিজ্ঞান ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক মো. মুজিবর রহমানের কাছে, যিনি সিন্ডিকেট সভায় উপস্থিত ছিলেন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, হল ও বিভিন্ন ভবনের নতুন নামকরণ প্রস্তাবনা কমিটি যে রিপোর্ট দিয়েছে, সিন্ডিকেটের সদস্যরা কোনো অভিমত-অভিপ্রায় ব্যক্ত না করে শুধু সেটি পাস করেছেন। সিন্ডিকেট থেকে নতুন করে কিছু চাপিয়ে দেওয়া, এ রকম কিছু না। কমিটির কোনো সদস্য অন্য কিছু বলে থাকলে সেটা ভুল। তিনি বলেন, সিন্ডিকেটে অনেক এজেন্ডা (আলোচনার বিষয়) ছিল। নাম বদলের বিষয়টি নিয়ে নতুন করে আলোচনার সুযোগ ছিল না।
    এককথায় এটা খুবই নিম্ন মানসিকতা ও নিম্ন রুচির পরিচয়। একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের এ ধরনের মানসিকতা থাকতে পারে, এটা চিন্তায়ও আসে না। এটা পুরোপুরি নিন্দনীয় বিষয়। বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) খুলনার সাবেক সভাপতি অধ্যাপক আনোয়ারুল কাদির বলেন,‘এটা খুবই নিম্ন মানসিকতা’
    মনীষী ও বুদ্ধিজীবীদের নাম বাদ দেওয়া নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেক দিন ধরেই সমালোচনা চলছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান ডিসিপ্লিনের শিক্ষার্থী এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন খুলনা মহানগরের সদস্যসচিব জহুরুল তানভীর ১৪ ফেব্রুয়ারি ফেসবুকে লিখেছেন, ‘মাথাব্যথা করতেছে, তাই মাথাটাই কেটে ফেললাম—এই হলো খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন ভবনের নাম পরিবর্তনের অবস্থা!’
    এভাবে নাম পরিবর্তনের বিষয়টিকে নিম্ন রুচির বলে মন্তব্য করেছেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও সচেতন নাগরিক কমিটি (সনাক) খুলনার সাবেক সভাপতি অধ্যাপক আনোয়ারুল কাদির। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, ‘এককথায় এটা খুবই নিম্ন মানসিকতা ও নিম্ন রুচির পরিচয়। একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের এ ধরনের মানসিকতা থাকতে পারে, এটা চিন্তায়ও আসে না। এটা পুরোপুরি নিন্দনীয় বিষয়।’

    Share. Facebook WhatsApp Copy Link
    Previous Articleনতুন রাজনৈতিক দলের নাম ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’
    Next Article বর্তমান সংবিধান ফেলে দিয়ে নতুন সংবিধান যুক্তিসংগত নয়: ড. কামাল
    JoyBangla Editor

    Related Posts

    ইউনেস্কোর কনফুসিয়াস পুরস্কার পেলো চলনবিলের ভাসমান স্কুল

    October 25, 2025

    সরকার মেনে নিলো শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা, ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

    October 21, 2025

    এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা

    October 19, 2025

    এইচএসসি ফলপ্রকাশ:  ২১ বছরে সবচেয়ে খারাপ রেজাল্ট

    October 16, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সম্পাদকের পছন্দ

    চট্টগ্রামের বিপ্লবী ঐতিহ্যে আঘাত, আওয়ামীলীগ অফিস তচনছ

    October 25, 2025

    অবশেষে ‘ঠাণ্ডা-লড়াইয়ে’ কি জয়ী হলেন ওয়াকার!

    October 25, 2025

    অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনই স্থিতিশীলতার পথ: সজীব ওয়াজেদ জয়

    October 24, 2025

    আওয়ামী লিগকে বাদ দিয়ে ভোট হবে ভাঁওতাবাজি, ইউনুসকে হুঁশিয়ারি হাসিনা পুত্রের

    October 24, 2025
    • Facebook
    • Twitter
    • Instagram
    • TikTok
    মিস করবেন না
    Politics

    চট্টগ্রামের বিপ্লবী ঐতিহ্যে আঘাত, আওয়ামীলীগ অফিস তচনছ

    By JoyBangla EditorOctober 25, 20250

    আবরার শাহরিয়ার এটা চট্টগ্রাম, ভাষা ও সংস্কৃতির মত চট্টগ্রামের রক্তের ভাষা ও চিন্তার সংস্কৃতিটাও কিন্তু…

    অবশেষে ‘ঠাণ্ডা-লড়াইয়ে’ কি জয়ী হলেন ওয়াকার!

    October 25, 2025

    ইপিজেডে, গোডাউনে, বিমানবন্দরে আগুন, সমুদ্রবন্দরে জাহাজ ডুবি, বড়পুকুরিয়া বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ!

    October 25, 2025

    এলিয়েনের প্রমাণ মিলতে পারে এই ‘সুপার-আর্থ’-এ?

    October 25, 2025

    সাবস্ক্রাইব

    সর্বশেষ খবরের সাথে আপডেট থাকুন।

    About Us
    About Us

    মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও লালন করে দেশ ও বিদেশের খবর পাঠকের কাছে দুত পৌছে দিতে জয় বাংলা অঙ্গিকার বদ্ধ। তাৎক্ষণিক সংবাদ শিরোনাম ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পেতে জয় বাংলা অনলাইন এর সঙ্গে থাকুন পতিদিন।

    Email Us: info@joybangla.co.uk

    Our Picks

    চট্টগ্রামের বিপ্লবী ঐতিহ্যে আঘাত, আওয়ামীলীগ অফিস তচনছ

    October 25, 2025

    অবশেষে ‘ঠাণ্ডা-লড়াইয়ে’ কি জয়ী হলেন ওয়াকার!

    October 25, 2025

    অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনই স্থিতিশীলতার পথ: সজীব ওয়াজেদ জয়

    October 24, 2025

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.