বাংলাদেশ এখন একটি অনির্বাচিত, অসাংবিধানিক স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের অধীনে চলছে, যা মূলত বিদেশি এজেন্টদের দ্বারা পরিচালিত। তারা তাদের বিদেশি প্রভুদের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এখানে এসেছে। ইতিমধ্যেই তারা আরাকান আর্মিকে আমাদের মাটিতে প্রবেশাধিকার দিয়েছে। আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে বলছে।
এখন তারা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিতে বলছে। এভাবে তারা বাংলাদেশকে আরেকটি আফগানিস্তান বা ইউক্রেনে পরিণত করবে।
১. প্রধান উপদেষ্টা ইউনূস একজন মার্কিন নাগরিক। (তিনি জার্মানি, ইতালি এবং ফ্রান্সেরও নাগরিক)
২. পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান ব্রিটিশ নাগরিক।
৩. প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিক বিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী সুইস নাগরিক।
৪. জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান মার্কিন নাগরিক।
৫. আনিসুজ্জামান চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী। প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা, অর্থ মন্ত্রণালয় – অস্ট্রেলীয় নাগরিক।
৬. সুফিউর রহমান, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী, প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সুইস নাগরিক।
৭. শেখ মাইনু উদ্দিন, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী, প্রতিমন্ত্রী, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়। মার্কিন নাগরিক।
৮. ফয়েজ আহমেদ তাইয়্যেব, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী, প্রতিমন্ত্রী, ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। ডাচ নাগরিক।
৯. আশিক চৌধুরী, প্রতিমন্ত্রী পদ মর্যাদা, বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (BIDA)। ব্রিটিশ নাগরিক।
১০. আলী রিয়াজ, সাংবিধানিক সংস্কার কমিটির প্রধান। ঐক্যমত কমিশনের উপ-সভাপতি। মার্কিন নাগরিক।
১১. বদিউল আলম মজুমদার, নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান। মার্কিন নাগরিক।
১২. কামাল আহমেদ, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রধান। ব্রিটিশ নাগরিক।
১৩. মোস্তাক হোসেন খান, দুর্নীতি দমন কমিশন (ACC) সংস্কার কমিশনের সদস্য। ব্রিটিশ নাগরিক।
১৪. লামিয়া মোরশেদ, সিনিয়র সচিব, ইউনূসের ঘনিষ্ঠ সহযোগী। পরিবারের সদস্যরা কানাডীয় নাগরিক।
১৫. মনির হায়দার, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী, সিনিয়র সচিব মর্যাদা। মার্কিন নাগরিক।
১৬. এম. মুশফিকুল ফজল আনসারী, সিনিয়র সচিব মর্যাদা। বাংলাদেশের মেক্সিকোতে রাষ্ট্রদূত, মার্কিন নাগরিক।
১৭. শাজিব এম. খায়েরুল ইসলাম, প্রধান উপদেষ্টার ব্যক্তিগত সচিব, যুগ্ম সচিব মর্যাদা। মার্কিন নাগরিক।