Close Menu

    সাবস্ক্রাইব

    সর্বশেষ খবরের সাথে আপডেট থাকুন।

    জনপ্রিয় সংবাদ

    আজও ১৩ জুন ডরচেস্টার হোটেলের সামনে ‘নো মোর ইউনুস’ আওয়ামীলীগের বিক্ষোভ সমাবেশ

    June 13, 2025

    রোববার ভোরে পর্দা উঠছে ক্লাব বিশ্বকাপের

    June 13, 2025

    ইউনূস-তারেক বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতি: রমজান শুরুর আগের সপ্তাহেও নির্বাচন হতে পারে

    June 13, 2025
    Facebook Instagram WhatsApp TikTok
    Facebook Instagram YouTube TikTok
    JoyBangla – Your Gateway to Bangladesh
    Subscribe
    • হোম পেইজ
    • বিষয়
      • দেশ (Bangladesh)
      • আন্তজাতিক (International)
      • জাতীয় (National)
      • রাজনীতি (Politics)
      • অথনীতি (Economy)
      • খেলা (Sports)
      • বিনোদন (Entertainment)
      • লাইফ স্টাইল (Lifestyle)
      • শিক্ষাঙ্গন (Education)
      • টেক (Technology)
      • ধম (Religion)
      • পরবাস (Diaspora)
      • সাক্ষাৎকার (Interview)
      • শিল্প- সাহিত্য (Art & Culture)
      • সম্পাদকীয় (Editorial)
    • আমাদের সম্পর্কে
    • যোগাযোগ করুন
    JoyBangla – Your Gateway to Bangladesh
    Home » ‘জমিতে কারও একতরফা অধিকার নেই’:কংস নদীর তীরের পাগলাবিদ্রোহ
    Bangladesh

    ‘জমিতে কারও একতরফা অধিকার নেই’:কংস নদীর তীরের পাগলাবিদ্রোহ

    JoyBangla EditorBy JoyBangla EditorJune 12, 2025No Comments6 Mins Read
    Facebook WhatsApp Copy Link
    Share
    Facebook WhatsApp Copy Link

    ।।নুসরাত জাহান।।

     ‘জমিতে কারও একতরফা অধিকার নেই। আল্লাহর সৃষ্ট মানুষ সবাই সমান। জমির ওপর সকলের অধিকার সমান। মানুষের ওপর যে অত্যাচার করে তার শাসক হওয়ার কোনো অধিকার থাকে না।’

    এই সরল-কঠিন বাক্য উচ্চারিত হল কংস নদীর তীরে। নির্মাণ হলো স্বাধীন কৃষক রাজ্য যাদের ধর্ম ফসলের সুষম বণ্টন, যাদের তীর্থ পোয়াতি খেত আর বহতা নদী। তারা কোনো শাসকের করদ নয়, কোনো রাজার কাছে তারা খাজনা দেয় না।

     উন্নয়নের যুগে এসব শুনতে ইউটোপিয়ান মনে হলেও এই ইউটোপিয়ার বাস্তবায়ন ঘটেছিল বাংলার মাটিতেই। যারা সেই স্বাধীন কৃষক রাজ্য বানিয়েছিলেন আজও তাদের মতাদর্শিক উত্তরাধিকার আমাদের পথে প্রান্তরে ঘুরে বেড়ান। আমরা তাদের পাগল নামে চিনি।

    পাগলপন্থা— সাম্যবাদী কিংবা বৈপ্লবিক হিসেবে পরিচিত ও চর্চিত তত্ত্বকথার মধ্যে সবচেয়ে অনুচ্চারিত এক মতাদর্শ। ধারণা করা হয় মজনু শাহ-ভবানী পাঠকের নেতৃত্বে সংঘঠিত ফকির-সন্ন্যাসী বিদ্রোহের ময়দানে পাগলপন্থার বীজ অঙ্কুরিত হয়। মজনু শাহের শিষ্য করম শাহকে এই পাগলপন্থার প্রথম প্রচারক হিসেবে পাওয়া যায়। ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সৃষ্ট দুর্ভিক্ষের পর ১৭৭৫ সালের দিকে উত্তর ময়মনসিংহের সুসং পরগণার লেটিরকান্দা গ্রামে তাঁর বসতি স্থাপনের প্রমাণ মেলে। সে সময় একের পর এক পাঁচসলা, দশসলা ও তারপর বাংলার মাটির ওপর সবচেয়ে বড় আঘাত নামে চিরস্থায়ী বন্দোবস্তের নামে। জমির মালিক হয়ে ওঠে কোম্পানির এঁটো খাওয়া জমিদারেরা। মানুষের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে তাদের অত্যাচারে।

    পাহাড়ঘেরা সুসং পরগণা ছিল গারো, হাজং, হিন্দু, মুসলমান, রাজবংশী, ডুলুসহ নানান জাতধর্মের মানুষের চাষবাসের ভূমি। বলে রাখা ভালো ময়মনসিংহের পাহাড়ি জমির কৃষকেরা আগে থেকেই খাজনা দিতেন না। শেরপুর ও সুসং পরগণার পাহাড়ি জমির খাজনা আদায় নিয়ে জমিদারদের সঙ্গে ব্রিটিশদের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। শঙ্করপুর গ্রামের ‘আকিং নকমা’ বা গ্রাম প্রধান ছিলেন ছপাতি। স্বাধীন আদিবাসী রাজ্য স্থাপনের স্বপ্ন তিনিই বুনে গেছিলেন সুসং, শেরপুর, কড়ইবাড়ি এলাকার গারো, হাজং, কোচ, হদি, বানাই জাতির মানুষের মধ্যে।

    কিন্তু ছপাতির এই পরিকল্পনা জমিদারেরা টের পেয়ে যায়। বিরোধের জের ধরে ১৮০২ সালে ছপাতি ময়মনসিংহ গিয়ে দেখা করেন তদানীন্তন জেলা কালেক্টরের সঙ্গে। প্রস্তাব করেন, জমিদারদের কবলমুক্ত করে আদিবাসীদের পার্বত্য এলাকাকে ভিন্ন একটি জেলায় রূপ দিলে তিনিই ওই অঞ্চলের রাজস্ব আদায়ের দায়িত্ব নেবেন। কিন্তু গারো জাতির গ্রাম প্রধান ব্রিটিশ রাজের রাজস্ব আদায় করবে এটা মেনে নিতে পারেনি অন্য জমিদারেরা। ফলে পাহাড়ের রাজস্ব আদায়ের ব্যবস্থা করা হলেও বোর্ড অব রেভিনিউতে গারো রাজ্য স্থাপনের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়। ছপাতির সংগ্রামে সমর্থন দেওয়ার শাস্তি স্বরূপ কংস তীরের মানুষের ওপর আরও বেশি অত্যাচার নেমে আসে।

    সে সময় ময়মনসিংহের পার্বত্য এলাকার বার্ষিক রাজস্ব ধার্য করা হয় বারো টাকা। কিন্তু লোভী জমিদারেরা ছপাতির ওপর ক্ষোভ থেকে আদিবাসী প্রজাদের নির্যাতন করে বিশ টাকারও বেশি রাজস্ব আদায় করতো। পাইক পেয়াদারা কৃষকের ঘরের জিনিসপত্র, হালের গরু নিয়ে যেতো। এ ছাড়াও বেগার খাটা, অপমান, অসম্মান, দুর্নীতির অন্ত ছিল না।

    সেইখানে সত্য, সাম্যবাদ ও সম্প্রীতির বার্তা প্রচার করেন করম শাহ। অত্যাচারে জর্জরিত মানুষ তাঁর কথা শুনে শান্তি পায়। রোগ জর্জরিত মানুষ তাঁর ফুঁ নিয়ে প্রাণ পায়। ১৮১৩ সালে করম শাহ দেহান্তরিত হন। পাগলপন্থার নেতৃত্ব পান তাঁর পুত্র টিপু শাহ বা টিপু পাগলা। সম্মোহনী ও আধ্যাত্মিক শক্তির অধিকারী টিপু শাহ অল্প দিনেই পরগণার মানুষের কাছে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। তিনি ও তাঁর ভাবশিষ্যরা এলাকার মানুষের গারো ও হাজং ভাষাও রপ্ত করেন। টিপু পাগলা গারোদের কাছে টিপু গারো নামেও পরিচিত।

    আড়াইশ বছর ধরে লেটিরকান্দা গ্রামে পাগলা বাড়িতে পালিত হয় বিপ্লবী টিপু শাহের ওরস। মাঘী পুর্ণিমায় আজও পাগলেরা ভর করে কংস তীরে। পাগলপন্থীরা সামান্য বস্ত্র পরিধান করতেন। তারা কখনো জুতা-ছাতা-পালকি ব্যবহার করতেন না। বাস গৃহের সীমানায় তারা থুতু ফেলতেন না। গোঁফ-দাড়িও রাখতেন না।

    শেরপুর জমিদারদের মধ্যে ভাগ-বাটোয়ারা সংক্রান্ত জটিলতায় ব্যয়সাপেক্ষ দীর্ঘ মামলা-মোকদ্দমার সূচনা হয়। এছাড়া ইঙ্গ-বার্মা যুদ্ধে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আর্থিক অবস্থা দুর্বল হয়ে পড়ে। ফলে কোম্পানি জমিদারদের থেকে বাড়তি টাকা আদায়ের পরিকল্পনা নেয়। বাড়তি বোঝা পোষানোর জন্য জমিদারেরা আরও বেশি কর চাপায় কৃষকদের ওপর। বাড়তি কর আদায়ের জন্য বাড়ে জুলুম। টিপু শাহের নেতৃত্বে পাগলপন্থা মতাদর্শিক জায়গা থেকে শোষকের বিরুদ্ধে সব জাতির কৃষকের হাতিয়ার হয়ে ওঠে।

    খাজনা আদায়কে কেন্দ্র করে শেরপুরের কৃষকদের সঙ্গে যুদ্ধ হয় জমিদার বাহিনীর। পাগল ও কৃষকেরা সে যুদ্ধে জয়ী হয়। শেরপুরকে কেন্দ্র করে তারা নতুন রাজ্য স্থাপন করে। স্বাধীন সে রাজ্যের নেতা হন টিপু শাহ এবং তার পীর মাতা জাহ্নবী (মতান্তরে চান্দি বিবি বা সন্ধি বিবি বা জান মাতা)। সেই রাজ্যে কৃষকেরাই ছিলেন জমির মালিক। সঙ্ঘবদ্ধ মানুষ জমিদারদের কর দেওয়া বন্ধ করে দেয়। তারা শেরপুর এলাকায় স্বাধীন প্রশাসনিক ব্যবস্থা চালু করে।

    শেরপুরের উত্তরে অবস্থিত গড়-জরিপ নামক মাটির দুর্গে টিপু শাহের রাজধানী স্থাপিত হয়। তাঁর শিষ্যদের মধ্যে বাকশু সরকার জজ, গুমানু কালেক্টর, জরিপ পাগল ও অন্যান্য কয়েকজন ফৌজদার হিসেবে নিযুক্ত হন। তিনি চুরি, ডাকাতি, হত্যা, সুদ, ঘুষ, প্রতারণা, জালিয়াতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। বিশ টাকা থেকে তিনি প্রতি কানি জমির খাজনা চার আনায় নামিয়ে আনেন। শেরপুরের মানুষ টিপু শাহকে তাদের শাসক মেনে এই সুলতানি ও সিরনি চাঁদা দান করতেন।

    ১৮২০ সালের দিকে কোম্পানি টিপু শাহকে বিপজ্জনক চরিত্র হিসেবে সন্দেহজনক তালিকাভুক্ত করে। ১৮২৬ থেকে কয়েক দফায় ব্রিটিশ বাহিনী, সেনাবাহিনী ও জমিদারের পেয়াদারা একত্র হয়ে টিপু শাহ ও শেরপুরের কৃষক, পাগলদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র অভিযান চালায়। অসংখ্য পাগল, কৃষক ও সাধারণ মানুষ নিহত হন। পরপর তিন বার টিপু শাহকে বন্দী করা হয়। তবে টিপু বন্দী হওয়ার পরও কৃষকেরা জমিদারদের কাছে নতি স্বীকার করে না। তাঁরা ১৮৩৩ সাল পর্যন্ত নিজেরাই এই চাঁদা তুলতেন। জমিদারদের কর দিতেন না। নিজেদের স্বাধীনতা ও জমি রক্ষা করতেন। দলে দলে ময়মনসিংহের মানুষ পাগলপন্থা মতাদর্শ গ্রহণ করতে থাকেন।

    ১৮৩৩ সালে ফের বিদ্রোহ চাঙ্গা হয়। পাগল জানকো পাথাং ও দুবরাজ পাথাং এর নেতৃত্বে দুই বাহিনী জমিদারদের বাড়ি ও রাজস্ব অফিস লুটপাট করে। উত্তর পশ্চিম শেরপুরের বাটাজোড় গ্রামে জড়ো হয় জানকোর বাহিনী আর দুবরাজের বাহিনী মিলিত হয় নালিতাবাড়ী গ্রামে। পুলিশের অস্ত্রাগার জ্বালিয়ে দেওয়া হয়। তোপের মুখে জমিদার, সরকারি কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বাহিনী পালিয়ে গিয়ে ময়মনসিংহ সদরে আশ্রয় নেয়। পাগলরা আবারও নিজেদের শাসক হিসেবে ঘোষণা করে। তবে সে বছরই মে মাসে ব্রিটিশ সেনাবাহিনী শেরপুর দখল করে। পাগলদের আস্তানা ও ঘরবাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়। জানকো ও দুবরাজ পলাতক হন।

    ২৫ বছর কারাগারে থাকার পর ১৮৫২ সালে ফাঁসি হয় টিপু শাহের। স্বাধীন কৃষক রাজ্য স্থাপন, পরিচালনা এবং জমিদার ও ব্রিটিশ বিরোধী এই বিদ্রোহে যারা লড়েছেন তারা টিপুকে আদর্শ মানেন। তিনি সশরীরে উপস্থিত না থেকেও মুক্তিকামী জনতার প্রেরণা হিসেবে ছিলেন। আজও দিকে দিকে যেসব পাগলা বাবার মাজার আমরা দেখি তাঁরা সেই ব্রিটিশ বিরোধী সংগ্রামের মতাদর্শিক উত্তরাধিকারই বহন করেন। যে উত্তরাধিকার সকল জাত ধর্মের মজলুমকে এক কাতারে দাঁড় করায় জালিমের বিরুদ্ধে।

    হরেক রকম পাগল দিয়া মিলাইছো মেলা

    বাবা তোমার দরবারে সব পাগলের খেলা……….

    এই দরবার হলো সেই স্বাধীন শেরপুর। হরেক রকম পাগল হলেন সেই সব মুক্তিকামী জাতি যারা অধিকারের প্রশ্নে সব ভেদাভেদ ভুলে গেছিলেন। যারা “লাঙল যার জমি তার” এর মতো পাগলামি করে দেখাতে পেরেছিলেন। আজও যারা প্রচার বিমুখ, পরিচয় বিমুখ। এই উর্বর মাটিতে গজিয়ে ওঠা অসংখ্য নাম গোত্রহীন আপনজালার মতো পাগলেরা ছড়িয়ে থাকেন বাংলাদেশের চেতনে। সংকটকালে সেই সব পাগলদের আত্মা আমাদের অবচেতনকে পরিচালিত করেন শোষকের বিরুদ্ধে।

    ইংরেজরা ধারণা করেছিলো টিপুকে বন্দী করা গেলেই বিদ্রোহ থেমে যাবে। কিন্তু বাংলার অন্যান্য বিদ্রোহের সাথে পাগলাপন্থীর পার্থক্য এখানেই। নেতা হারালেও তাদের সংগ্রাম হারায়নি। জনতা নিজেই বিদ্রোহ চালিয়ে নিতে থাকে। দশটি বছর ধরে চলমান এই বিদ্রোহ নিজেই জনতাকে পরিচালনার ভার তুলে নেয়।

    Share. Facebook WhatsApp Copy Link
    Previous Articleইউনূসের অনুষ্ঠানের সময় চ্যাথাম হাউজের বাইরে আওয়ামী লীগের বিক্ষোভ: বিশাল জনাসমাগম
    Next Article ড. ইউনুসের প্রতারণা: শফিকুলের চালবাজি
    JoyBangla Editor

    Related Posts

    আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িতে ডাকাতিচেষ্টা, এলাকাবাসীর হাতে ৩ সমন্বয়ক আটক

    June 13, 2025

    ইউনূস একজন ধান্দাবাজ এনজিও সুদের ব্যবসায়ী

    June 12, 2025

    দেশে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টে বাড়ছে উদ্বেগ

    June 10, 2025

    চক্ষু হাসপাতাল এখন জুলাইয়ে তথাকথিত আহতদের আবাসিক হোটেল: যেন মগের মুল্লুক

    June 9, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সম্পাদকের পছন্দ

    আজও ১৩ জুন ডরচেস্টার হোটেলের সামনে ‘নো মোর ইউনুস’ আওয়ামীলীগের বিক্ষোভ সমাবেশ

    June 13, 2025

    রোববার ভোরে পর্দা উঠছে ক্লাব বিশ্বকাপের

    June 13, 2025

    চ্যাথাম হাউস ও ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সামনে লাগাতার বিক্ষোভ সমাবেশ আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসংগঠনসমূহের

    June 12, 2025

    দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূসের পদত্যাগ দাবিতে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের লাগাতার কর্মসূচি

    June 12, 2025
    • Facebook
    • Twitter
    • Instagram
    • TikTok
    মিস করবেন না
    United Kingdom - যুক্তরাজ্য

    আজও ১৩ জুন ডরচেস্টার হোটেলের সামনে ‘নো মোর ইউনুস’ আওয়ামীলীগের বিক্ষোভ সমাবেশ

    By JoyBangla EditorJune 13, 20250

    লন্ডনে ড.ইউনুসের সফরকে কেন্দ্র করে আওয়ামীলীগের চলমান প্রতিবাদ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। আজ শুক্রবার চতুর্থদিনের মতো…

    রোববার ভোরে পর্দা উঠছে ক্লাব বিশ্বকাপের

    June 13, 2025

    ইউনূস-তারেক বৈঠকের পর যৌথ বিবৃতি: রমজান শুরুর আগের সপ্তাহেও নির্বাচন হতে পারে

    June 13, 2025

    টিউলিপের সঙ্গে দেখা করবেন না ড. ইউনূস

    June 13, 2025

    সাবস্ক্রাইব

    সর্বশেষ খবরের সাথে আপডেট থাকুন।

    About Us
    About Us

    মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও লালন করে দেশ ও বিদেশের খবর পাঠকের কাছে দুত পৌছে দিতে জয় বাংলা অঙ্গিকার বদ্ধ। তাৎক্ষণিক সংবাদ শিরোনাম ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পেতে জয় বাংলা অনলাইন এর সঙ্গে থাকুন পতিদিন।

    Email Us: info@joybangla.co.uk

    Our Picks

    আজও ১৩ জুন ডরচেস্টার হোটেলের সামনে ‘নো মোর ইউনুস’ আওয়ামীলীগের বিক্ষোভ সমাবেশ

    June 13, 2025

    রোববার ভোরে পর্দা উঠছে ক্লাব বিশ্বকাপের

    June 13, 2025

    চ্যাথাম হাউস ও ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সামনে লাগাতার বিক্ষোভ সমাবেশ আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসংগঠনসমূহের

    June 12, 2025

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.