শেখ হাসিনা সরকারের তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্র সজীব ওয়াজেদ জয় তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আনীত কথিত দুর্নীতির অভিযোগের ব্যাপারে তীব্র প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন।
তিনি এক ফেসবুক পোস্টে উল্লেখ করেন, ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার আন্দোলন ও জনগণের চাপের মুখে পড়ে মনোযোগ ঘোরাতেই তার বিরুদ্ধে এসব মিথ্যা অভিযোগ এনেছেন।
সজীব ওয়াজেদ লেখেন, “আমি ভার্জিনিয়াতে দুটি বাড়ির মালিক নই, একটি মাত্র বাড়ি রয়েছে। সেটি ২০১৮ সালে ক্রয় করা হয়। গত বছর আমার ডিভোর্সের পর নাম শুধুমাত্র আমার নামে স্থানান্তর হয়। আমার প্রাক্তন স্ত্রী তখন নিজের জন্য একটি নতুন বাড়ি কিনেছেন, সেটি আমার নয়।”
তিনি আরও জানান, বাড়ির বর্তমান মূল্য প্রায় ১.৫ মিলিয়ন ডলার বা ১৮ কোটি টাকার মতো বেড়েছে। তবে বাড়ি কিনার সময় এর মূল্য অনেক কম ছিল বলে উল্লেখ করেন তিনি।
নিজেকে একজন বৈধ আয় করা আইটি উদ্যোক্তা হিসেবে উল্লেখ করে সজীব ওয়াজেদ বলেন, “আমি কখনও সরকারি চাকরিজীবী ছিলাম না। আইটি বিশেষজ্ঞ হিসেবে বৈধভাবে উপার্জন করেছি এবং নিয়মিত কর পরিশোধ করেছি।”
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, “এফবিআই আমার ব্যাপারে ইতিমধ্যেই তদন্ত করেছে এবং আমার বিরুদ্ধে কিছু পায়নি। এ কারণেই ইউনূসের শাসনামলে বাংলাদেশ পাসপোর্ট বাতিল হওয়ার পরও আমি দ্রুত আমেরিকার নাগরিকত্ব পেয়েছি।”
তিনি আরও অভিযোগ করেন, “দুদক যে অভিযোগ এনেছে, তার উদ্দেশ্য হচ্ছে আমার ঠিকানা প্রকাশ করে আমাকে হুমকির মধ্যে ফেলা। কিন্তু আমেরিকায় প্রত্যেক নাগরিকের অস্ত্র রাখার অধিকার রয়েছে। তাই এসব আমাকে ভয় দেখায় না। আমার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার সক্ষমতা আমার আছে।”
দুদক তার বাড়ি বাজেয়াপ্ত করতে চাইলে তিনি তা আইনি চ্যালেঞ্জ জানাবেন বলেও জানান জয়। তিনি বলেন, “আমার আইনজীবীরা দুদকের সদস্য মোমেনের বিরুদ্ধে মার্কিন আদালতে মামলা দায়ের করতে প্রস্তুত।”
সবশেষে তিনি জোর দিয়ে বলেন, “ইউনূসের এই শাসনব্যবস্থা আমার কিছুই করতে পারবে না।”
This regime, facing protests and pressure, is now trying to divert attention by having the Anti Corruption Commission make false claims against me.
I don’t own two homes in Virginia. I own one. It was purchased in 2018, not last year. Last year the name on the title was changed to just me as my divorce was finalized. The other house was my previous one, which was sold and the money used to buy this one. The value of my own house has also increased $1.5 million or Tk 18 crore since I purchased it. I paid much less than the current price.
In any case, I am not a government official. I have been an IT entrepreneur. I have earned money legally and paid taxes here.
The FBI has already investigated me and found nothing. That is how I got my US citizenship so quickly after the Yunus dictatorship canceled my Bangladesh passport.
There are real courts and law in the US. The ACC wants to seize my property, I challenge them to come do it. My lawyers will be waiting to sue ACC’s Momen in US courts.
The real reason for this claim is to publish my address and put me under threat. Here is another reality about America. We have the right to own as many guns and keep as much ammunition as we want. There is no limit. So it does not scare me. I am very capable of defending myself. My house is not #32.
There is nothing the Yunus regime can do to me.