বাংলাদেশ আবারও ইতিহাস বিকৃতির নোংরা খেলায় আক্রান্ত হলো। কবর থেকে হঠাৎ উঠে এলেন একসাথে ৫২ জন কথিত জুলাই শহীদ ! যাদের নামে পরিবারভুক্তরা কোটি কোটি টাকা সরকারি সহায়তা নিয়েছে, চাকরির সুযোগ পেয়েছে, আর “শহীদ পরিবার” পরিচয়ে মর্যাদা ভোগ করেছে। অথচ নির্মম সত্য তারা সবাই জীবিত।
এ শুধু প্রতারণা নয়, এটি শহীদের রক্ত ও আত্মত্যাগের প্রতি ঘৃণ্য অবমাননা।
অবৈধ ইউনুস সরকারের ছত্রছায়ায় এই জালিয়াতি নাটক সাজানো হয়েছে। ৫২ মামলায় বৈধ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে এক নম্বর আসামি বানানো হয়েছে। উদ্দেশ্য স্পষ্ট মিথ্যা দিয়ে প্রতিপক্ষকে দমন করা। কিন্তু সত্য চিরকাল ঢাকা যায় না। একটি পত্রিকার অনুসন্ধানে নগ্ন হয়ে গেল এই সরকারের মুখোশ, উন্মোচিত হলো জাতির সাথে প্রতারণার জঘন্য চিত্র।
আজ জনমনে ঝড় উঠেছে—
– জীবিত মানুষকে শহীদ বানাল কারা?
– কোটি কোটি টাকার সরকারি অর্থ লুট হলো কোথায়?
– বিচারব্যবস্থা কি প্রহসনের অস্ত্র হয়ে থাকবে?
বাস্তবতা হলো, ইউনুস সরকারের প্রতিটি পদক্ষেপই মিথ্যা, প্রতারণা আর ষড়যন্ত্রের ওপর দাঁড়ানো। যারা শহীদের মর্যাদা নিয়ে প্রতারণা করে, তারা শুধু শহীদের প্রতি নয়, পুরো জাতির প্রতিই শত্রু।
বাংলাদেশের মানুষ এখন পরিষ্কার বুঝে গেছে এই সরকারের ভিত্তি মিথ্যা, আর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত ধ্বংস। ইতিহাস প্রমাণ করেছে, মিথ্যার ওপর কোনো সরকার টিকে থাকতে পারে না।