মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি মন্তব্য করেছেন যে, “বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডল শক্তিশালীকরণ” উদ্যোগের আওতায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে বরাদ্দকৃত ২৯ মিলিয়ন ডলার একটি অখ্যাত প্রতিষ্ঠানের কাছে গেছে, যেখানে মাত্র দুইজন কর্মী কাজ করেন।
বিভিন্ন বিশ্লেষকের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের ডিপস্টেট সাধারণত গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং ডাইভার্সিটি প্রচারের নামে এ ধরনের অর্থ বরাদ্দ করে। তবে এর অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য থাকে সংশ্লিষ্ট দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করা বা সরকার পরিবর্তন করা। প্রশ্ন উঠছে, মাত্র দুইজন কর্মী বিশিষ্ট একটি প্রতিষ্ঠানের কাছে এত বিশাল অঙ্কেরমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি মন্তব্য করেছেন যে, “বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিমণ্ডল শক্তিশালীকরণ” উদ্যোগের আওতায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে বরাদ্দকৃত ২৯ মিলিয়ন ডলার একটি অখ্যাত প্রতিষ্ঠানের কাছে গেছে, যেখানে মাত্র দুইজন কর্মী কাজ করেন।
বিভিন্ন বিশ্লেষকের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের ডিপস্টেট সাধারণত গণতন্ত্র, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং ডাইভার্সিটি প্রচারের নামে এ ধরনের অর্থ বরাদ্দ করে। তবে এর অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য থাকে সংশ্লিষ্ট দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করা বা সরকার পরিবর্তন করা। প্রশ্ন উঠছে, মাত্র দুইজন কর্মী বিশিষ্ট একটি প্রতিষ্ঠানের কাছে এত বিশাল অঙ্কের অর্থ কীভাবে এবং কেন বরাদ্দ করা হলো?
বিষয়টি ঘিরে কিছু বিশেষজ্ঞের ধারণা, এই ধরনের অর্থায়নের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র শেখ হাসিনা সরকারকে দুর্বল করে তাদের সমর্থিত একটি গোষ্ঠীকে ক্ষমতায় এনেছে। তবে বাইডেন প্রশাসনের পরিবর্তনের ফলে এসব কার্যক্রম এখন বাধাগ্রস্ত হচ্ছে এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ভূমিকা প্রকাশ্যে আসছে।