Close Menu

    সাবস্ক্রাইব

    সর্বশেষ খবরের সাথে আপডেট থাকুন।

    জনপ্রিয় সংবাদ

    সংসদ নির্বাচন আগামী এপ্রিলের প্রথমার্ধের যেকোনো দিন: প্রধান উপদেষ্টা

    June 6, 2025

    একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার!

    June 6, 2025

    ২ হাজার টাকায় টিকিট কিনলে পোলাপান খাবি কি?

    June 6, 2025
    Facebook Instagram WhatsApp TikTok
    Facebook Instagram YouTube TikTok
    JoyBangla – Your Gateway to Bangladesh
    Subscribe
    • হোম পেইজ
    • বিষয়
      • দেশ (Bangladesh)
      • আন্তজাতিক (International)
      • জাতীয় (National)
      • রাজনীতি (Politics)
      • অথনীতি (Economy)
      • খেলা (Sports)
      • বিনোদন (Entertainment)
      • লাইফ স্টাইল (Lifestyle)
      • শিক্ষাঙ্গন (Education)
      • টেক (Technology)
      • ধম (Religion)
      • পরবাস (Diaspora)
      • সাক্ষাৎকার (Interview)
      • শিল্প- সাহিত্য (Art & Culture)
      • সম্পাদকীয় (Editorial)
    • আমাদের সম্পর্কে
    • যোগাযোগ করুন
    JoyBangla – Your Gateway to Bangladesh
    Home » অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
    Economics

    অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

    JoyBangla EditorBy JoyBangla EditorMay 28, 2025No Comments6 Mins Read
    Facebook WhatsApp Copy Link
    Share
    Facebook WhatsApp Copy Link

    ‘ভাত দেবার মুরোদ নেই, কিল দেবার গোঁসাই’- বহুলপ্রচলিত ও জনপ্রিয় এই খনার বচনটি যেন এখন এ দেশের মানুষের অনুভূতি। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্র্বর্তী সরকার এ দেশের মানুষকে ন্যূনতম অর্থনৈতিক সহায়তা দিতে পারছে না। বেকারত্ব, অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, টানাপোড়েনে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ। বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল ভিত্তি হলো বেসরকারি খাত। অথচ এই বেসরকারি খাতকে গলা টিপে হত্যা করার আয়োজন চলছে।

    ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন, ’৭১-এ বুদ্ধিজীবী হত্যার মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদের। একের পর এক হয়রানি, মিথ্যা মামলা এবং নানারকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হচ্ছে দেশের বিনিয়োগকারী, শিল্পোদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে। দুদক, বাংলাদেশ ব্যাংক, মব সন্ত্রাসীরা যেন একযোগে অর্থনীতি ধ্বংসের খেলায় মেতে উঠেছে। সরকার ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরি করতে পারছে না, ব্যবসায়ীদের সহায়তা দিতে পারছে না, কিন্তু ব্যবসায়ীদের ওপর আক্রমণে যেন অতিউৎসাহ এই সরকারের কোনো কোনো মহলের। বাংলাদেশ এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য সবচেয়ে দুরূহ দেশগুলোর একটি। জ্বালানিসংকটে কলকারখানাগুলোর ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। অনেক শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে আছে। ব্যাংক ঋণের উচ্চ সুদহারের কারণে ব্যবসায়ীরা হিসাব মেলাতে পারছেন না।

    ডলারসংকট আমদানিতে একটি ভয়ংকর প্রভাব ফেলছে। পণ্যের কাঁচামাল আমদানি করতে গিয়ে ব্যবসায়ীরা কপালে হাত দিচ্ছেন। লাভ তো দূরের কথা, ব্যবসার মূলধন টিকিয়ে রাখাই কঠিন হয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক যেন পণ করেছে, যে কোনো মূল্যে বাংলাদেশের বেসরকারি খাত, ব্যবসা-বাণিজ্য ধ্বংস করা হবে। দুদক যেন ব্যবসায়ীদের হয়রানি করার প্রতিষ্ঠানে পরিণত হচ্ছে। হত্যা মামলা, বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ- এসব সাঁড়াশি আক্রমণে দিশাহারা ব্যবসায়ী, শিল্পপতিরা।

    বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বিদেশি দাতাদের পরামর্শক হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। দেশের অর্থনীতির চেয়ে তিনি দাতাদের ইচ্ছা-অনিচ্ছাকে প্রাধান্য দেন। দাতাদের খুশি করার যে তিন দশকের মানসিকতা সেখান থেকে তিনি বেরোতে পারেননি। সারাক্ষণই চিন্তা করেন কীভাবে তিনি আইএমএফকে খুশি করবেন, বিশ্বব্যাংককে খুশি করবেন, অন্যান্য দাতাদের খুশি করবেন। এটি করতে গিয়ে তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ব্যাংক এমন সব নীতি-পদক্ষেপ গ্রহণ করছে, যে নীতি পদক্ষেপগুলো দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করছে। দেশের স্বার্থ নয়, তিনি দেখছেন আইএমএফের স্বার্থ।

    বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কাঠামো দাঁড়িয়ে আছে বেসরকারি খাতের ওপর। দেশের অর্থনীতির ৯৪ শতাংশ অবদান বেসরকারি খাতের। বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ এবং তাদের কর্মসংস্থান সৃষ্টির কারণেই দেশের অর্থনীতিতে এ অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। কিন্তু এ সরকার গত ১০ মাসে যেন বেসরকারি খাতকে ধ্বংস করতেই বেশি আগ্রহী। সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর শুরু হয় মব ভায়োলেন্স। একের পর এক বিভিন্ন শিল্পকারখানায় আগুন লাগানো হয়। সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন শিল্পপ্রতিষ্ঠানে হামলা করে, শিল্পপ্রতিষ্ঠান দখল করে নেওয়ার ঘটনা ঘটে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মালিকরা কারখানা বন্ধ করে দেন। অনেক মালিক সর্বস্ব হারান।

    গত সোমবার সিপিডি বিগত ছয় মাসের যে অর্থনৈতিক চিত্রের তথ্য প্রকাশ করেছে, তাতে বলা হয়েছে যে, ছয় মাসে ২১ লাখ লোক চাকরি হারিয়েছেন। যার মধ্যে শতকরা ৮৬ শতাংশই নারী। সিপিডির এ তথ্য ভয়ংকর। এ তথ্য থেকে বোঝা যায় যে, আমাদের শিল্পকারখানাগুলোর কী অবস্থা। মাসের পর মাস কারখানা বন্ধ রাখতে হয়েছে। ফলে উৎপাদনহীন অবস্থায় তারা ব্যাংক ঋণের কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে পারেনি। কিন্তু বাংলাদেশ ব্যাংক যেন অন্ধ। তারা বাংলাদেশের বাস্তবতা জানে না। ঋণখেলাপি হলেই ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে তারা নানান রকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে। ফলে ব্যবসায়ীরা সহজেই ঋণখেলাপি হচ্ছেন। উৎপাদন চালিয়ে নেওয়ার মতো পুঁজিও নেই অনেকের।

    একদিকে কারখানা চলছে না, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ করতে পারছেন না, সে ব্যবসায়ী বেতন দেবেন কীভাবে? তখন আবার শ্রম মন্ত্রণালয় হুংকার দিচ্ছে বেতন-ভাতা ঠিকমতো পরিশোধ না করতে পারলে তাদের জেলে ঢোকানো হবে। কী অদ্ভুত কথা! ব্যবসা নেই, ডলারের উচ্চমূল্যের কারণে পণ্য আমদানি করতে পারছে না। নিরাপত্তাহীনতার কারণে কারখানা বন্ধ। জ্বালানিসংকটের জন্য কারখানা অচল। উৎপাদন না হওয়ায় ব্যাংকের ঋণের কিস্তি পরিশোধ পর্যন্ত করতে পারছেন না, সেখানে একজন শিল্পোদ্যোক্তা বেতন দেবেন কীভাবে? বেতন না দিলে জেলে নেওয়ার হুমকি পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেসরকারি উদ্যোক্তারা সংকটে পড়লে সরকার পাশে দাঁড়ায়, সহায়তা দেয়, দেয় প্রণোদনা। মার্কিন ‘বোয়িং’ প্রায় দেউলিয়া হতে চলেছিল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট কাতারে গিয়ে বোয়িং কেনার জন্য ইতিহাসের বৃহত্তম চুক্তি করলেন। অর্থনৈতিক মন্দার সময় বারাক ওবামা দেউলিয়া প্রায় কোম্পানিগুলোর বড় অঙ্কের সহায়তা দিয়ে বাঁচান। অথচ এ দেশে বেসরকারি খাত যেন সরকারের শক্র। তাকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে মারাই ভালো। বাংলাদেশ যেন এখন সেই পরিস্থিতির দ্বারপ্রান্তে এসেছে।

    বাংলাদেশ ব্যাংকে কোনো ফাইল গেলে ৪-৫ মাস আটকে থাকছে। ব্যবসায়ীরা চাতক পাখির মতো অপেক্ষা করেন। ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে বাস্তবতা বিবেচনা করে ঋণের কিস্তির সমন্বয় করার কোনো উদ্যোগ নেই। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর শুধু আগ্রহী আইএমএফ এবং দাতাদের নিয়ে। দাতাদের সন্তুষ্ট করাই যেন তার একমাত্র কাজ। দাতাদের সন্তুষ্ট করতে গিয়ে তিনি পুরো অর্থনীতিতে একটা তালগোল পাকিয়ে ফেলেছেন। বিশেষ করে এনবিআর বিভক্তি করার সিদ্ধান্ত আমাদের অভ্যন্তরীণ আয়ের ক্ষেত্রে একটি ভয়ংকর সমস্যা তৈরি করবে। এ সংকট এখনো মেটেনি। এমনিতেই অভ্যন্তরীণ আয় কমেছে বহুগুণ। সামনে আমরা কি তাহলে ভিক্ষার টাকায় চলব?

    আইএমএফকে খুশি করতে তিনি ডলারের মূল্য নির্ধারণের দায়িত্ব বাজারের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন। এর ফলে সামনের দিনগুলোতে যে কী ভয়াবহ পরিস্থিতি হবে সেটি হয়তো কেউ জানেন না। ডলারের মূল্য যদি ২০০ টাকা হয়ে যায়, তাহলে কাঁচামাল আমদানি করা ব্যবসায়ীদের জন্য অসম্ভব হয়ে যাবে এবং প্রতিযোগিতামূলক বাজারে তারা টিকে থাকতে পারবেন না।

    আমাদের কারখানাগুলো চলার ক্ষেত্রে জ্বালানি একটা গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। কিন্তু তীব্র জ্বালানিসংকটে ভুগছে সব শিল্পকারখানা। আর এ নিয়ে শিল্পকারখানাগুলোর মালিকরা আর্তনাদ করছেন। কিন্তু শিল্পমালিকদের কান্না শুনবে কে?

    ৫ আগস্টের পর থেকে ব্যবসায়ীদের টার্গেট করা হয়েছে। ব্যবসায়ীদের হয়রানি করা যেন এ সরকারের কারও কারও অন্যতম মিশনে পরিণত হয়েছে। তারা এমন সব কাণ্ড-কারখানা করছেন, যাতে ব্যবসায়ীরা তাদের কাজকর্ম, ব্যবসা-বাণিজ্য গুটিয়ে ফেলেন। কথায় কথায় দুদক থেকে চিঠি দেওয়া হচ্ছে। চিঠি দিয়ে তাদের হয়রানি করা হচ্ছে। সম্পদের হিসাব চাওয়ার নামে তা ফলাও করে প্রকাশ করে মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার করা হচ্ছে। দিনের পর দিন বিএফআইইউ তদন্তের নামে ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানগুলোর অ্যাকাউন্ট জব্দ করে রেখেছে। এসব অ্যাকাউন্ট জব্দের ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে শুধু আতঙ্কই সৃষ্টি হয়নি, এক ভয়াবহ অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে। একটা শিল্পপ্রতিষ্ঠানের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করে তাকে যদি ব্যবসা করতে বলা হয় সেটা তার পক্ষে কীভাবে করা সম্ভব? কিন্তু এটি হচ্ছে বাংলাদেশের বাস্তবতা।

    বাংলাদেশে বেসরকারি খাত যে আজকে এ জায়গায় এসেছে, অনেক বড় বড় শিল্প পরিবার তৈরি হয়েছে, যারা আন্তর্জাতিকভাবে সুনাম অর্জন করেছে। বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতা করছে। এটার জন্য কোনো সরকারের অবদান খুবই কম। বেসরকারি উদ্যোক্তারা তাদের নিজস্ব মেধা, বুদ্ধি, ত্যাগ তিতিক্ষা, শ্রম ঘামে তারা এ জায়গায় পৌঁছেছেন। তাদের এ মেধা, শ্রমই বাংলাদেশকে আজকের জায়গায় নিয়ে এসেছে। অথচ আজকে বেসরকারি খাতের বিরুদ্ধে এক পরিকল্পিত যুদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। যারা এ যুদ্ধ ঘোষণাকারী, তারা ষড়যন্ত্রকারী। তারা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করতে চায়। বিদেশিদের হাতে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে তুলে দিতে চায়। বাংলাদেশকে আবার ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতে চায়। পৃথিবীর যেসব দেশ বিদেশি ঋণনির্ভর অর্থনৈতিক গড়তে চেয়েছে তারা পঙ্গু হয়ে গেছে। নিঃশেষ হয়ে গেছে। আইএমএফের পরামর্শ যেসব দেশ শুনেছে, তাদের বেশির ভাগই দেউলিয়া হয়ে গেছে। বাংলাদেশও পারবে না। আর তাই দেশীয় শিল্পকারখানাগুলোকে গলা টিপে ধরে যদি কেউ বিদেশি ঋণ দিয়ে দেশ চালাতে চান তাহলে তিনি আসলে একজন রাষ্ট্রদ্রোহী। বাংলাদেশের কাঁধে আবার ভিক্ষার ঝুলি দেওয়ার নীলনকশার বাস্তবায়ন চলছে এখন প্রকাশ্যে। 

    picks
    Share. Facebook WhatsApp Copy Link
    Previous Articleঅধ্যাদেশ নিয়ে সচিবালয়ে বৈঠক, সিদ্ধান্ত প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফিরলে
    Next Article শিগগিরই কঠোর কর্মসূচিতে যাচ্ছে ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা
    JoyBangla Editor

    Related Posts

    সংসদ নির্বাচন আগামী এপ্রিলের প্রথমার্ধের যেকোনো দিন: প্রধান উপদেষ্টা

    June 6, 2025

    একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার!

    June 6, 2025

    ঈদ উল আজহা উৎসবের সামাজিক বৈষম্য

    June 6, 2025

    ট্রাম্পকে খুশি করতে বাজেটে ১১০টি মার্কিন পণ্যের শুল্ক প্রত্যাহার ইউনূস সরকারের

    June 6, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সম্পাদকের পছন্দ

    সংসদ নির্বাচন আগামী এপ্রিলের প্রথমার্ধের যেকোনো দিন: প্রধান উপদেষ্টা

    June 6, 2025

    একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার!

    June 6, 2025

    ঈদ উল আজহা উৎসবের সামাজিক বৈষম্য

    June 6, 2025

    ৭১-এর বুকে আঘাত করে বসেছে যে বাংলাদেশ বিরোধীরা

    June 5, 2025
    • Facebook
    • Twitter
    • Instagram
    • TikTok
    মিস করবেন না
    Bangladesh

    সংসদ নির্বাচন আগামী এপ্রিলের প্রথমার্ধের যেকোনো দিন: প্রধান উপদেষ্টা

    By JoyBangla EditorJune 6, 20250

    আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগামী বছরের এপ্রিল মাসের প্রথমার্ধের যেকোনো দিন অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন…

    একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার!

    June 6, 2025

    ২ হাজার টাকায় টিকিট কিনলে পোলাপান খাবি কি?

    June 6, 2025

    ঈদ উল আজহা উৎসবের সামাজিক বৈষম্য

    June 6, 2025

    সাবস্ক্রাইব

    সর্বশেষ খবরের সাথে আপডেট থাকুন।

    About Us
    About Us

    মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও লালন করে দেশ ও বিদেশের খবর পাঠকের কাছে দুত পৌছে দিতে জয় বাংলা অঙ্গিকার বদ্ধ। তাৎক্ষণিক সংবাদ শিরোনাম ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পেতে জয় বাংলা অনলাইন এর সঙ্গে থাকুন পতিদিন।

    Email Us: info@joybangla.co.uk

    Our Picks

    সংসদ নির্বাচন আগামী এপ্রিলের প্রথমার্ধের যেকোনো দিন: প্রধান উপদেষ্টা

    June 6, 2025

    একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার!

    June 6, 2025

    ঈদ উল আজহা উৎসবের সামাজিক বৈষম্য

    June 6, 2025

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.