বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ২৪টি কারখানা!
এ এক অভূতপূর্ব দুঃশাসনে ডুবছে সোনার বাংলা। মানবিক কর্মপরিবেশের আশায় ২৩ দফা দাবি নিয়ে শান্তিপূর্ন প্রতিবাদ করছিলেন নীলফামারীর উত্তরা ইপিজেডে এভার গ্রিন প্রোডাক্ট ফ্যাক্টরি (বিডি) লিমিটেডের শ্রমিকেরা। সেই প্রতিবাদ কর্মসুচিতে মঙ্গলবার ২ সেপ্টেম্বর সরকারের পেটুয়াবাহিনী ও সেনাবাহিনীর আক্রমণে নিহত হয়েছেন হাবিব নামের এক পোশাক শ্রমিক। সারারাত নাইটিডিউটি করে সকালে বাড়ি ফেরার পথে সরকারী বাহিনীর গুলিতে প্রাণ হারান তিনি, আহত হন আরো ছয় জন। এই ঘটনার পর ৩ সেপ্টেম্বর উত্তরা ইপিজেড এর ২৪টি কারখানা বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
গত এক বছরে নোবেল বিজয়ী ইউনুস এর কৃতিত্বপূর্ণ নেতৃত্বে বন্ধ হয়েছে শত শত রপ্তানীমুখী ও দেশীয় শিল্প কারখানা। বেকার হয়েছে কমপক্ষে ৫ লক্ষ মানুষ। এক বছর পরে শুরু হলো গুলি বর্ষণের নিয়ম। যে শ্রমিকের ঘামে তৈরি হয়েছে বিশ্বের ৩৫তম বৃহৎ অর্থনিতির দেশ বাংলাদেশ, যে পোশাকশ্রমিকদের শ্রমের বিনিময়ে সবচেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা আয় করে বাংলাদেশ, সেই শ্রমিকদের খুন করে- শিল্প কারখানা বন্ধ করে বাংলাদেশকে পঙ্গু করে দিতে চায় সুদখোর, গরীবের রক্তচোষা ইউনুস। দেশের মধ্যে অরাজকতা সৃষ্টি করে বৈদেশিক শক্তির হাতে দেশকে তুলে দিয়ে নিজের এসাইনমেন্ট শেষ করার কাজ করছে ইউনুস। এরপর আবারো লাখ ডলারের টিকেট বেচে টেড টক-সেমিনার করার জীবনে ফিরে যাবে সে, কিন্তু এই দেশের কি হবে? দেশের মানুষের কি হবে?
শ্রমিকদের রক্তের বদলা নিতে হবে
এই দেশকে পশ্চিমা তাঁবেদারের হাত থেকে মুক্ত করতে হবে
সোনার বাংলার সোনার মানুষের জীবন নিয়ে ব্যবসা বরদাস্ত করা হবে না