সমগ্র দেশবাসী প্রত্যক্ষ করছে যে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য লড়ছে, দেশ রক্ষার সংগ্রামে লিপ্ত। এ লড়াই ন্যায় প্রতিষ্ঠার লড়াই। অবৈধ দখলদার খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূস গং অসাংবিধানিকভাবে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে জনগণের অধিকার হরণ করেছে, দেশ ধ্বংসের পাঁয়তারা করছে। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা হিমালয়সম মনোবল নিয়ে এই অনিয়ম, অন্যায়, অবিচার, নিষ্ঠুর দুঃশাসন সর্বোপরি দেশ বিক্রির পাঁয়তারা রুখে দিতে জীবন বাজি রেখে আপসহীন প্রতিরোধ সংগ্রাম গড়ে তুলেছে। দেশ ও জনগণের পক্ষে কণ্ঠস্বর যত জোরালো হচ্ছে জুলুমবাজ ইউনূসের দমন-পীড়ন অত্যাচার-নির্যাতন তত মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে। তবে এই নির্মম অত্যাচার-নির্যাতনের পরেও খুনি-ফ্যাসিস্ট ইউনূসের দানবীয় শাসনের বিরুদ্ধে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা অপ্রতিরোধ্য। আওয়ামী লীগের তৃণমূলের নেতাকর্মীদের এই আত্মত্যাগ বৃথা যাবে না। বাধার বিন্ধ্যাচল ডিঙিয়ে তিমিরবিদারী অরুণের উদয় হবেই। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আহ্বানে যে সকল নেতাকর্মীরা রক্তখেকো ইউনূসের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে জীবন বাজি রেখে এই প্রতিরোধ সংগ্রামে অবতীর্ণ হয়েছে দলের পক্ষ থেকে তাদেরকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। বিজয় আমাদের হবেই, ইনশাল্লাহ। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।