সাবস্ক্রাইব
সর্বশেষ খবরের সাথে আপডেট থাকুন।
Author: JoyBangla Editor
অনেক সময়ই পত্রিকার শিরোনাম দেখি “ধর্ষকের সঙ্গে বিয়ে”। এমন খবর দেখে আমরা অনেকেই রেগে যাই, সমাজ উচ্ছন্নে গেছে, ধর্ষককে ফাঁসি দেয়া হোক, এরকম কিছু লম্ফঝম্পের পর হালকা ইয়ে করে শুয়ে পড়ি। ধর্ষক-ধর্ষিতা সংসার করে। অনেক সময় ধর্ষিতাকে যৌনপল্লীতে বিক্রয়ও করে দেয়া হয়। আমরা আর ফলোআপে আগ্রহ বোধ করি না। এরকম কাহিনীর পেছনের রাজনীতিটা খুব কঠিন কিছু না। যেমন ধরেন আপনি কোনো মেয়েকে পছন্দ করেন, মেয়ে হালকা রাজি বা পিছলা রাজি; কিন্তু মেয়ের বাপ মোটেই রাজি না। এরকম কেসে মেয়েকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ করলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মেয়ের বাপ লোকলজ্জায় আপনার সঙ্গেই মেয়ের বিয়ে দিবে। দিয়ে ঝামেলা মুক্ত হবে। ট্রিকটা হলো যে…
।। আলফ্রেড নোবেল।। যতসব এনজিও মার্কা থার্ড ক্লাস গসিপের অংশ হচ্ছে বাংলাদেশ। যে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ সম্মেলনের ছবি দেখিয়ে ইলন মাস্ক বাংলাদেশে আসবে বলে দেশবাসীকে এতোদিন ভোদাই বানানো হলো সেই বিনিয়োগ সম্মেলনে পৃথিবীর নামকরা কোন কোম্পানিই আসেনি । যারা এসেছে তাদের মূল লক্ষ্য বিনোদন ও ফটোসেশন ছাড়া আর কিছুই নয়। বরং দেশে গত আট মাসে বিনোয়োগ কমেছে ৭১ শতাংশ। বাংলাদেশে ২২ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করার কথা ছিল বিশ্ববিখ্যাত স্যামসাং কোম্পানির।শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বের কারণেই তা সম্ভব হয়েছিল।২০০৪ সালে তাঁরা ১৫ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশে বিনিয়োগের প্রস্তাব দিলেও তৎকালীন বিএনপি জামায়াত সরকার ও হাওয়া ভবনের মিঃ টেন পার্সেন্ট অনৈতিক প্রস্তাবের কারণে তা সম্ভব…
ঢাকায় অবস্থিত বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি কুর্মিটোলার নাম পরিবর্তন করে ‘বাংলাদেশ বিমানবাহিনী ঘাঁটি বীর উত্তম এ কে খন্দকার’ রাখা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা সেনানিবাসের কুর্মিটোলার বিমানবাহিনীর ঘাঁটিতে এই নামকরণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন, বিবিপি, ওএসপি, জিইউপি, এনএসডব্লিউসি, পিএসসি। অনুষ্ঠানের শুরুতে বিমানবাহিনীর প্রধান বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য আত্মত্যাগকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের এবং জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান। এরপর তিনি মুক্তিযুদ্ধের অকুতোভয় বীর ও জাতির ইতিহাসের উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকার বীর উত্তমকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন, যাঁর বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য এই ঘাঁটিটির নামকরণ করা হয়েছে। এয়ার…
কানাডার মন্ট্রিয়ালভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন গ্লোবাল অ্যালায়েন্স অ্যাগেইনস্ট অ্যাট্রোসিটি অ্যাণ্ড ভায়োলেন্স অন হিউম্যানিটি (GA3VH) গত ৮ই এপ্রিল ২০২৫ তারিখে কানাডার সংসদ ভবনের সামনে একটি শান্তিপূর্ণ কিন্তু দৃঢ় প্রতিবাদ কর্মসূচির আয়োজন করেছে। কর্মসূচির মূল লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশে চলমান ইউনূস-শাসনের অধীনে মানবাধিকার লঙ্ঘন, নির্যাতন ও সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতা বিষয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সচেতনতা তৈরি করা। প্রতিবাদকারীরা জানান, বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত ডাকাতি, সন্ত্রাস, শিশু নির্যাতন ও সংখ্যালঘু নারীদের ওপর গণধর্ষণের মতো ভয়াবহ ঘটনা ঘটছে। এ ছাড়া, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ও আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ওপর হামলার ঘটনাও বাড়ছে বলে তারা বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরেন। GA3VH চেয়ারপার্সন ইশরাত আলম প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য দেন এবং তিনি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের…
।। মাসুদ মিলাদ।। ভারত ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করায় পোশাক রপ্তানিতে বিকল্প একটি পথ হাতছাড়া হয়েছে বাংলাদেশের ভারতের কলকাতা বিমানবন্দর ব্যবহার করে এত দিন বিশ্বের ২৩টি দেশে রপ্তানি হয়ে আসছিল বাংলাদেশের পণ্য। বাংলাদেশকে একটানা প্রায় সাড়ে ছয় বছর দেওয়া এই সুবিধা গত বুধবার প্রত্যাহার করেছে ভারত। তাতে আকাশপথে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানিতে বাড়তি চাপ তৈরি হবে বলে আশঙ্কা করছেন পোশাক রপ্তানিকারকেরা। বেনাপোল স্থলবন্দরের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮ সালে ভারত এই সুবিধা দেওয়ার পর গত মঙ্গলবার পর্যন্ত বাংলাদেশের ৬২৪টি প্রতিষ্ঠান সড়কপথে বেনাপোল থেকে কলকাতা বিমানবন্দর দিয়ে পণ্য রপ্তানি করেছে। এর মধ্যে সিংহভাগই পোশাক শিল্পপ্রতিষ্ঠান, সংখ্যায় ৬০৬। সব মিলিয়ে এখন পর্যন্ত কলকাতা বিমানবন্দর ব্যবহার…
ঢাকা, ১০ এপ্রিল: ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল, বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক হিসেবে মুজিবনগর সরকারের গঠন ঘটে। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করার পরে পাকিস্থানি স্বৈরাশকরা ক্ষমতা অর্পন না করার ফলে সৃষ্ট সায়ত্ত্বশাসনের আন্দোলোন ৭ই মার্চ ১৯৭১ এর পরে স্বাধিকার আন্দোলনে রুপলাভ করে। এই অস্থায়ী সরকারটি পাকিস্তানি সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনকে আন্তর্জাতিক মঞ্চে স্বীকৃতি এবং সংগঠিত মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য গঠিত হয়েছিল। গঠনের প্রাসঙ্গিকতা ও প্রয়োজন: ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ, পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী বাংলাদেশে গণহত্যা শুরু করার পর, বাঙালি জাতি স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র লড়াইয়ে নামে। বঙ্গবন্ধু রেডিও বার্তায় স্বাধীনতা ঘোষণা করেন এবং রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দদের নির্দেশ দেন নিরাপদ…
।। আফজাল হোসেন।। দূর্বল সবলের পার্থক্য থাকতে হয়। মন্দ ভালো, জ্ঞানী ও অজ্ঞান একাকার হয়ে গেলে জগতবাস গৌরবের, উত্তেজনাপূর্ণ ও আনন্দমুখর থাকে না। অফিসের কাজে কর্মে দূর্বল মানুষেরা নিজেদের যোগ্যতার ঘাটতি বিষয়ে ভালো করেই অবগত। অবগত বলে কি এরা নিজেদের গড়ে নিতে চায়? চায় না কারণ- অন্য আর একদিকে তারা নিজেদেরকে বেশ শক্তিশালী ভাবে। তারা ছোটবেলা থেকেই দেখেছে, জানে- মাঠে দুই প্রকারের খেলোয়াড় থাকে। মেরে খেলে কেউ কেউ এবং অনেকে খেলে থাকে যোগ্যতা, বিশেষত্ব দিয়ে। যাদের ভালো খেলার যোগ্যতা থাকে, তাদের ভালো খেলোয়াড়দের সাথে খেলা নিয়ে মাথাব্যাথা থাকে না। সবাই ডরায়- মেরে খেলে যারা, তাদেরকে। কারণ মন্দ মানেই বিপদজনক। প্রানী…
।। মাহরুফ চৌধুরী ।। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতিতে ‘আমরা’ শব্দটি একধরনের প্রতিবাদী সত্তার রূপ ধারণ করেছে। কিন্তু এই ‘আমরা’ আসলে কারা? ‘আমরা’ বলতে কি নিপীড়িত, বঞ্চিত জনগোষ্ঠী, যারা রাষ্ট্রীয় পরিম-লে সাধারণ জনগণ হিসেবে নিজেদের ন্যায়সঙ্গত অধিকার আদায়ের জন্য লড়াই করছে? নাকি এ এক সযতেœ রচিত বিশেষ বিশেষ সুবিধা আদায়ে সংঘবদ্ধ বিশৃঙ্খল সত্তা, যা আন্দোলনের নামে রাষ্ট্রকে অকার্যকর করে দিতে চায়? রাজপথে, ক্যাম্পাসে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিনিয়ত দেখা যায় বিশেষ শ্রেণীর কেউ কেউ ‘আমরা’ বলে তর্জন গর্জন করছে। কিন্তু সেই ‘আমরা’-র প্রকৃত পরিচয় কী? আপনার ‘আমরা’ এবং আমার ‘আমরা’-র মধ্যে পার্থক্য কোথায়? যদি সেই ‘আমরা’-র মধ্যে আমি না থাকি,…
।। কবির য়াহমদ ।। দেশে সংবিধান সক্রিয় রয়েছে। তবে সাংবিধানিক পদ ও সংস্থাগুলো অনেকটাই অকার্যকর করে রাখা হয়েছে। সংবিধান অনুযায়ী সংবিধান অবমাননা এবং লঙ্ঘনের শাস্তিও নির্ধারিত; সর্বোচ্চ শাস্তি। সংবিধানের ৭ক অনুচ্ছেদের বলা আছে, ‘‘(১) কোন ব্যক্তি শক্তি প্রদর্শন বা শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে বা অন্য কোন অসাংবিধানিক পন্থায়- (ক) এই সংবিধান বা ইহার কোন অনুচ্ছেদ রদ, রহিত বা বাতিল বা স্থগিত করিলে কিংবা উহা করিবার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ বা ষড়যন্ত্র করিলে ; কিংবা (খ) এই সংবিধান বা ইহার কোন বিধানের প্রতি নাগরিকের আস্থা, বিশ্বাস বা প্রত্যয় পরাহত করিলে কিংবা উহা করিবার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ বা ষড়যন্ত্র করিলে- তাহার এই কার্য রাষ্ট্রদ্রোহিতা…
মেয়েদের ওয়ানডে বিশ্বকাপের পরবর্তী আসর বসছে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে, ভারতের মাটিতে। আট দলের এই বিশ্ব আসরে জায়গা করে নিতে বাছাই পর্ব খেলছে বাংলাদেশ। পাকিস্তানের লাহোরে শুরু হওয়া এই প্রতিযোগিতায় আজ নিজেদের প্রথম ম্যাচে মাঠে নামে নিগার সুলতানার নেতৃত্বাধীন দল, প্রতিপক্ষ থাইল্যান্ড। আগে ব্যাট করে অধিনায়ক জ্যোতির সেঞ্চুরিতে নিজেদের ইতিহাসের সর্বোচ্চ দলীয় স্কোর করেছে বাংলাদেশ। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশের সংগ্রহ ২৭১ রান। জিততে হলে এই রানের মধ্যেই থামাতে হবে থাইল্যান্ডকে। লাহোর সিটি ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন মাঠে টসে হেরে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। দলীয় ১৫ রানেই সাজঘরে ফেরেন ওপেনার তানজিম। এরপর শারমিনের সঙ্গে ১০৪ রানের জুটি গড়েন ফারজানা। দলীয় ১১৯…