Close Menu

    সাবস্ক্রাইব

    সর্বশেষ খবরের সাথে আপডেট থাকুন।

    জনপ্রিয় সংবাদ

    গুপ্ত সাম্রাজ্য: পূর্ব ভারতের স্বর্ণযুগ

    September 17, 2025

     ইউনূস স্বৈরশাসনে ভুক্তভোগী জনতা

    September 17, 2025

    অপরাধে ছেয়ে গেছে দেশ, ধর্ষকদের দৌরাত্ম্যে রক্তাক্ত বাংলাদেশ, ঘুষ-দুর্নীতির মহা উৎসব

    September 17, 2025
    Facebook Instagram WhatsApp TikTok
    Facebook Instagram YouTube TikTok
    JoyBangla – Your Gateway to Bangladesh
    Subscribe
    • হোম পেইজ
    • বিষয়
      • দেশ (Bangladesh)
      • আন্তজাতিক (International)
      • জাতীয় (National)
      • রাজনীতি (Politics)
      • অথনীতি (Economy)
      • খেলা (Sports)
      • বিনোদন (Entertainment)
      • লাইফ স্টাইল (Lifestyle)
      • শিক্ষাঙ্গন (Education)
      • টেক (Technology)
      • ধম (Religion)
      • পরবাস (Diaspora)
      • সাক্ষাৎকার (Interview)
      • শিল্প- সাহিত্য (Art & Culture)
      • সম্পাদকীয় (Editorial)
    • আমাদের সম্পর্কে
    • যোগাযোগ করুন
    JoyBangla – Your Gateway to Bangladesh
    Home » যুদ্ধটা আসলে কার: জেলেনস্কি
    International

    যুদ্ধটা আসলে কার: জেলেনস্কি

    JoyBangla EditorBy JoyBangla EditorMarch 5, 2025No Comments4 Mins Read
    Facebook WhatsApp Copy Link
    Share
    Facebook WhatsApp Copy Link

    ।। সিরাজুল হোসেন।।

    জেলেনেস্কি ঘোষণা করেছে রাশিয়ার সাথে যুদ্ধ শেষ এখনও অনেক অনেক দুরের বিষয়। কেন জেলেনেস্কি এমন বলছে? আগে দেখে নেওয়া যাক যুদ্ধটা আসলে কার এবং কি জন্য লাগানো: 
    ভ্লাদিমির পুতিন ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২ তারিখে ঘুম থেকে উঠে হঠাৎ করে সিদ্ধান্ত নেননি যে, “আমি আজ পূর্ব ইউক্রেন আক্রমণ করবো।” একইভাবে, ইউক্রেনে ন্যাটো সম্প্রসারণের জন্য মার্কিন প্রচেষ্টা কোনো শেষ মুহূর্তের কৌশল ছিল না। (মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের অবমুক্ত করা নথি দেখায় যে ১৯৯৪ সালেই ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ ন্যাটো সদস্যপদ নিয়ে আলোচনা হয়েছিল।)
    মূল ঘটনাসমূহের একটি টাইমলাইন:
    ৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৯০: সোভিয়েত ইউনিয়নের শেষ নেতা মিখাইল গর্বাচেভের সাথে একটি চুক্তিতে, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেমস বেকার প্রতিশ্রুতি দেন যে ন্যাটো “এক ইঞ্চিও পূর্ব দিকে সম্প্রসারিত হবে না” – যা গর্বাচেভ জার্মান পুনর্মিলনের শর্ত হিসেবে গ্রহণ করেন। কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জেফরি স্যাক্স এবং শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জন মেয়ারশেইমার বলেন, এই চুক্তির সময় মার্কিন, ইউরোপীয় ও জার্মান নেতারা গর্বাচেভকে স্পষ্টভাবে আশ্বাস দিয়েছিলেন যে ভবিষ্যতে ন্যাটো পূর্ব দিকে সম্প্রসারিত হবে না।
    ১৯৯৬: বিল ক্লিনটন পূর্ব ইউরোপে ন্যাটো সম্প্রসারণের প্রতিশ্রুতি দিয়ে প্রচার চালান, মূলত ইলিনয়ের পোলিশ ও পূর্ব ইউরোপীয় ভোটারদের আকৃষ্ট করার জন্য।
    ১২ মার্চ ১৯৯৯: চেক প্রজাতন্ত্র, হাঙ্গেরি এবং পোল্যান্ড ন্যাটোতে যোগ দেয়। তখনকার দুর্বল সোভিয়েত-পরবর্তী রাশিয়ার নেতা বরিস ইয়েলতসিন এই সম্প্রসারণ প্রতিরোধ করতে পারেননি।
    ৩১ ডিসেম্বর ১৯৯৯: বরিস ইয়েলতসিন আকস্মিকভাবে পদত্যাগ করেন। ভ্লাদিমির পুতিন রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হন। ইয়েলতসিনের শেষ কথা ছিল: “রাশিয়ার যত্ন নাও।”
    ২৯ মার্চ ২০০৪: বুলগেরিয়া, এস্তোনিয়া, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া, রোমানিয়া, স্লোভাকিয়া ও স্লোভেনিয়া ন্যাটোতে যোগ দেয়।
    এপ্রিল ২০০৮: বুখারেস্ট ন্যাটো সম্মেলনে, জর্জ ডব্লিউ বুশ ঘোষণা করেন যে ইউক্রেন ও জর্জিয়া ন্যাটোর পথে রয়েছে। জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল পরে বলেন, “আমি নিশ্চিত ছিলাম পুতিন এটা হতে দেবে না। তার দৃষ্টিকোণ থেকে এটি যুদ্ধ ঘোষণার সমতুল্য।”
    ২০০৮: রাশিয়ায় মার্কিন রাষ্ট্রদূত বিল বার্নস মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে পাঠানো এক স্মারকে লেখেন, “ইউক্রেন রাশিয়ার জন্য ‘সবচেয়ে লাল সীমারেখা’ – নেৎ মানে নেৎ।”
    ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪: সোচি শীতকালীন অলিম্পিক চলাকালীন, কিয়েভে মার্কিন সমর্থিত “মাইদান” অভ্যুত্থান ঘটে। মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তা ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড গর্ব করে বলেন, “২০০৪-২০০৫ সালের ‘অরেঞ্জ বিপ্লব’ থেকে শুরু করে, আমরা ইউক্রেনে সরকার পরিবর্তনের জন্য ৫ বিলিয়ন ডলার খরচ করেছি।”
    ২ মে ২০১৪: ওডেসায় জাতিগত রুশ বিক্ষোভকারীদের উপর ‘রাইট সেক্টর’ বাহিনী হামলা চালায়। তারা একটি ভবনে আশ্রয় নেওয়া বিক্ষোভকারীদের আগুন দিয়ে পুড়িয়ে মারে। সেদিন ৪৮ জন নিহত হয়।
    ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫: ফ্রান্স, জার্মানি, ইউক্রেন ও রাশিয়া মিনস্ক চুক্তি স্বাক্ষর করে, যার মাধ্যমে ডনবাস অঞ্চলে যুদ্ধ বন্ধের পরিকল্পনা করা হয়। তবে পরবর্তীতে ইউক্রেন চুক্তির শর্ত মানতে অস্বীকার করে। ২০২২ সালে জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল স্বীকার করেন, “মিনস্ক চুক্তি ছিল ইউক্রেনের সেনাবাহিনীকে ন্যাটোর মান অনুযায়ী গড়ে তোলার জন্য সময়ক্ষেপণের একটি কৌশল মাত্র।”
    ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬: সেনেটর লিন্ডসে গ্রাহামসহ মার্কিন সিনেটররা ইউক্রেনের সেনাদের উস্কানি দিয়ে বলেন, “তোমাদের যুদ্ধই আমাদের যুদ্ধ।”
    ১৭ ডিসেম্বর ২০২১: পুতিনের নিরাপত্তা চুক্তির প্রস্তাব মার্কিন প্রশাসন প্রত্যাখ্যান করে। বাইডেন প্রশাসন বলে, “রাশিয়া ঠিক করে দিতে পারে না কে ন্যাটোতে যোগ দেবে আর ক দেবে না।”
    ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২২: ইউক্রেনের সেনাবাহিনী ডনবাসে গোলাবর্ষণ বাড়িয়ে দেয়। ২০১৪ থেকে, ইউক্রেনের সেনাবাহিনী এবং কুখ্যাত নব্য-নাৎসি মিলিশিয়ারা ১৪,০০০ ডনবাসের রুশ জাতিগোষ্ঠীকে হত্যা করে।
    ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২: মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেন, “ইউক্রেন পারমাণবিক অস্ত্র পাবে এবং মোতায়েন করবে।”
    ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২২: ইউক্রেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ঘোষণা করেন, “ইউক্রেন মিনস্ক চুক্তি মানবে না।”
    ২১ ফেব্রুয়ারি ২০২২: রাশিয়ান বাহিনী ইউক্রেনের এক সেনাকে আটক করে এবং পাঁচজনকে হত্যা করে, যারা রোস্তভের সীমান্ত অতিক্রম করেছিল। রাশিয়া জানতে পারে, ডোনেটস্ক শহরে আক্রমণ আসন্ন। ফলে, রাশিয়া ডনবাস ও লুহানস্ককে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।
    ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২২: ৯০,০০০ সৈন্য নিয়ে রাশিয়া তার “বিশেষ সামরিক অভিযান” শুরু করে, যা পূর্ণমাত্রার আগ্রাসন ছিল না। রাশিয়া জাতিসংঘের “দায়িত্ব রক্ষার” নীতি অনুসারে হস্তক্ষেপ করে, কূটনৈতিক সকল সম্ভাবনা ব্যর্থ হওয়ার পর।
    মার্চ-এপ্রিল ২০২২: ইস্তাম্বুলে রাশিয়া ও ইউক্রেন শান্তি আলোচনা শুরু করে। ইউক্রেনের কূটনীতিক ওলেক্সান্ডার চালি বলেন, “আমরা একটি চুক্তির খুব কাছাকাছি পৌঁছেছিলাম।”তবে, তখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন কিয়েভে গিয়ে জেলেনস্কিকে বলেন, “যুদ্ধ চালিয়ে যাও, আমরা তোমার পাশে আছি।” ফলে, জেলেনস্কি শান্তি আলোচনার পথ ত্যাগ করেন।
    আজকের বিশ্বব্যবস্থা ইউক্রেনের যুদ্ধের ফলাফলের ওপর নির্ভর করতে পারে, যদি না পরিস্থিতি পারমাণবিক সংকটে পরিণত হয়। তবে ৩ মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত, কেউই যুদ্ধ থেকে পিছু হটতে প্রস্তুত নয়। হ্যারোল্ড সি টার্নার এর তৈরিকৃত টাইমলাইন থেকে।

    Share. Facebook WhatsApp Copy Link
    Previous Articleএকাত্তরের আমেরিকায়- দুই ডলারের এক সন্ধ্যায়
    Next Article জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি ও তাঁর বিরুদ্ধে ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্যের প্রতিবাদ
    JoyBangla Editor

    Related Posts

    ১৭ সেপ্টেম্বর ১৯৭৪ জাতিসংঘে বাংলাদেশের সদস্যপদ লাভ

    September 17, 2025

    কাতারে জড়ো হচ্ছেন আরব নেতারা

    September 15, 2025

    ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্টের যেকোনো অপচেষ্টা ব্যর্থ হবে: রাশিয়া

    September 15, 2025

    গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৫৩ ফিলিস্তিনি নিহত, ক্ষুধায় মৃত বেড়ে ৪২২

    September 15, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সম্পাদকের পছন্দ

     ইউনূস স্বৈরশাসনে ভুক্তভোগী জনতা

    September 17, 2025

    অপরাধে ছেয়ে গেছে দেশ, ধর্ষকদের দৌরাত্ম্যে রক্তাক্ত বাংলাদেশ, ঘুষ-দুর্নীতির মহা উৎসব

    September 17, 2025

    “তোর ছেলে স্বাধীন দেশের নাগরিক হবে। তোদের ছেলের নাম রাখবি জয় “

    September 17, 2025

    চিত্রশিল্পী তারেক আমিনের বিলাত সফর: লেখক মনজু ইসলামের বাড়ির প্রবেশপথ

    September 17, 2025
    • Facebook
    • Twitter
    • Instagram
    • TikTok
    মিস করবেন না
    Entertainment

    গুপ্ত সাম্রাজ্য: পূর্ব ভারতের স্বর্ণযুগ

    By JoyBangla EditorSeptember 17, 20250

    আজকাল গুপ্ত শব্দটির ব্যাপক ব্যবহার হচ্ছে। গুপ্ত বলতে আমরা বুঝি গোপন বা লুকানো। গুপ্তধন, গুপ্তচর।…

     ইউনূস স্বৈরশাসনে ভুক্তভোগী জনতা

    September 17, 2025

    অপরাধে ছেয়ে গেছে দেশ, ধর্ষকদের দৌরাত্ম্যে রক্তাক্ত বাংলাদেশ, ঘুষ-দুর্নীতির মহা উৎসব

    September 17, 2025

    গান্ধীজি অহিংস ছিলেন না। অহিংস ছিল তাঁর মুখোশ

    September 17, 2025

    সাবস্ক্রাইব

    সর্বশেষ খবরের সাথে আপডেট থাকুন।

    About Us
    About Us

    মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও লালন করে দেশ ও বিদেশের খবর পাঠকের কাছে দুত পৌছে দিতে জয় বাংলা অঙ্গিকার বদ্ধ। তাৎক্ষণিক সংবাদ শিরোনাম ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পেতে জয় বাংলা অনলাইন এর সঙ্গে থাকুন পতিদিন।

    Email Us: info@joybangla.co.uk

    Our Picks

     ইউনূস স্বৈরশাসনে ভুক্তভোগী জনতা

    September 17, 2025

    অপরাধে ছেয়ে গেছে দেশ, ধর্ষকদের দৌরাত্ম্যে রক্তাক্ত বাংলাদেশ, ঘুষ-দুর্নীতির মহা উৎসব

    September 17, 2025

    “তোর ছেলে স্বাধীন দেশের নাগরিক হবে। তোদের ছেলের নাম রাখবি জয় “

    September 17, 2025

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.