Close Menu

    সাবস্ক্রাইব

    সর্বশেষ খবরের সাথে আপডেট থাকুন।

    জনপ্রিয় সংবাদ

    সৌহার্দের ডালি সাজিয়ে আনন্দ ভ্রমণ

    October 21, 2025

    তিনি শিক্ষক হিসাবে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন আজীবন: কথাশিল্পী সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্মরণসভায় বক্তারা

    October 21, 2025

    নার্সিং হোমে বয়স্ক পুরুষদের ওষুধ খেতে উৎসাহিত করতে মিনি স্কার্ট পরে তরুণীর নাচ

    October 21, 2025
    Facebook Instagram WhatsApp TikTok
    Facebook Instagram YouTube TikTok
    JoyBangla – Your Gateway to Bangladesh
    Subscribe
    • হোম পেইজ
    • বিষয়
      • দেশ (Bangladesh)
      • আন্তজাতিক (International)
      • জাতীয় (National)
      • রাজনীতি (Politics)
      • অথনীতি (Economy)
      • খেলা (Sports)
      • বিনোদন (Entertainment)
      • লাইফ স্টাইল (Lifestyle)
      • শিক্ষাঙ্গন (Education)
      • টেক (Technology)
      • ধম (Religion)
      • পরবাস (Diaspora)
      • সাক্ষাৎকার (Interview)
      • শিল্প- সাহিত্য (Art & Culture)
      • সম্পাদকীয় (Editorial)
    • আমাদের সম্পর্কে
    • যোগাযোগ করুন
    JoyBangla – Your Gateway to Bangladesh
    Home » ট্রাম্প প্রশাসনের সান্নিধ্য পেতে দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে ভয়ঙ্কর অস্ত্রচুক্তিতে ইউনূস
    International

    ট্রাম্প প্রশাসনের সান্নিধ্য পেতে দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়ে ভয়ঙ্কর অস্ত্রচুক্তিতে ইউনূস

    JoyBangla EditorBy JoyBangla EditorMarch 18, 2025No Comments4 Mins Read
    Facebook WhatsApp Copy Link
    Share
    Facebook WhatsApp Copy Link

    বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের চীন সফরের মাত্র এক সপ্তাহ আগে আজ ১৮ই মার্চ, মঙ্গলবার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একজন সিনেটর ঢাকায় এসে দেশের তিন বাহিনীর প্রধান এবং গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

    তিনি গত দুই বছর ধরে আটকে থাকা দুটি প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম সংক্রান্ত চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী, বিমান বাহিনী এবং নৌবাহিনীকে রাজি করানোর চেষ্টা করছেন।

    মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সিনেটর ও অস্ত্র ক্রয় সংক্রান্ত কমিটির চেয়ারম্যান গ্যারি পিটার্স (মিশিগান ১৪তম কংগ্রেসনাল ডিস্ট্রিক্ট) ইউনূসের আমন্ত্রণে ঢাকায় এসেছেন।

    তিনি আজ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার মার্শাল হাসান মাহমুদ খান, নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান এবং ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্সের মহাপরিচালক জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে বৈঠক করেন।

    ইউনূস প্রশাসন পিটার্সের সফরের বিস্তারিত প্রকাশে সতর্ক থাকলেও, সশস্ত্র বাহিনীর অন্তত দুজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার সুত্রে জানা যায় যে, পিটার্স দুটি স্পর্শকাতর প্রতিরক্ষা চুক্তি— অ্যাকুইজিশন অ্যান্ড ক্রস সার্ভিসিং এগ্রিমেন্ট (আকসা) এবং জেনারেল সিকিউরিটি অব মিলিটারি ইনফরমেশন এগ্রিমেন্ট (জিসোমিয়া)— চূড়ান্ত করতে তিন বাহিনীর প্রধানদের সম্মত করানোর চেষ্টা করেছেন। এই চুক্তি দুটি গত দুই বছর ধরে আটকে রয়েছে।

    আকসা চুক্তি স্বাক্ষরিত হলে মার্কিন সামরিক বাহিনী বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর কাছ থেকে খাদ্য, জ্বালানি, পরিবহন এবং গোলাবারুদের মতো সাধারণ সরবরাহ ও সেবা ক্রয় ও মূল্য পরিশোধ করতে পারবে এবং বাংলাদেশও একই সুবিধা প্রাপ্ত হবে।

    অন্যদিকে, জিসোমিয়া চুক্তি বাংলাদেশকে মার্কিন তৈরি সামরিক সরঞ্জাম ক্রয়ের সুযোগ দেবে এবং দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় ও উচ্চমানের সামরিক প্রযুক্তি বিক্রির পথ সুগম করবে।

    এই চুক্তি গোপন সামরিক ও গোয়েন্দা তথ্য সমানভাবে সুরক্ষিত করার নিশ্চয়তা দিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি তথ্য আদান-প্রদানের সুযোগও তৈরি করবে। ভারতসহ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের ৫০টির বেশি দেশ ইতোমধ্যে এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেছে।

    ২০১৮ সাল থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই চুক্তি করতে আগ্রহী এবং চুক্তির খসড়াও প্রস্তুত করে ফেলেছিল। এই খসড়া নিয়ে বারংবার যোগাযোগ করে তার পররাষ্ট্র মন্ত্রাণালয়ের সাথে, ২০২৪ সালের নির্বাচনে আগে ও পরে প্রায় এক ডজন মার্কিন কূটনীতিক বাংলাদেশে আসে এই চুক্তির বিষয়ে সরকারের মনোভাব পরিবর্তনের জন্য।

    এই খসড়ায় ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে এই অস্ত্র ক্রয় বাবদ বিনা সুদে ১২ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিতেও প্রস্তুত ছিল, যা শোধ করতে লম্বা সময় দেয়া হয়েছিল বাংলাদেশ সরকারকে। কিন্তু শেখ হাসিনার সরকার এই চুক্তির বিরোধিতা করেছিল।

    আওয়ামী লীগ সরকারের অবস্থান ছিল “সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়”। অর্থাৎ, বাংলাদেশ কারও সঙ্গে যুদ্ধ করবে না।

    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মনোভাব ছিল এমন যে, “আমরা তো অস্ত্রভাণ্ডার সৃষ্টি করতে চাই না। কারণ আমাদের তা প্রয়োজন নেই। আমরা খুবই শান্তিপ্রিয় দেশ। সব প্রতিবেশীর সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক রয়েছে। অস্ত্র সংগ্রহ করলেই যুদ্ধ-যুদ্ধ ভাব চলে আসে। আমরা এতে নেই। তোমাদের (যুক্তরাষ্ট্র) অন্যান্য প্রযুক্তি আছে, সেটা আমাদের দাও। অস্ত্র আমাদের খুব কম প্রয়োজন।”

    ধারণা করা হয়, এই চুক্তির বিরোধীতার জন্যি শেখ হাসিনা সরকার মার্কিন প্রশাসন, অর্থাৎ বাইডেন প্রশাসনের বিরাগভাজন হয়। যার ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডিপ স্টেটের কালো থাবা পড়েছিল শেখ হাসিনা সরকারের ওপর।

    শেখ হাসিনা জানতেন, এই চুক্তিগুলোর কিছু ভয়াবহ দিক রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে এসব চুক্তি করার অর্থ হলো, অস্ত্র ও তথ্য প্রাপ্তির বিনিময়ে মার্কিন স্বার্থে পদক্ষেপ নিতে বাধ্য থাকতে হবে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শত্রু দেশ যদি বাংলাদেশের মিত্রও হয়, তবে মার্কিন স্বার্থে সেসব দেশে যুদ্ধ বা অন্য কোনো কারণে অস্ত্র-সেনাসহ বিভিন্ন বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে বাধ্য থাকতে হবে। যা মিত্র দেশগুলোর সাথে কূটনৈতিক সম্পর্কে গভীর প্রভাব ফেলতে পারে।

    তাই দূরদর্শী চিন্তা থেকে এসব চুক্তিতে অগ্রসর হননি শেখ হাসিনা। বরং বিকল্প দেশ থেকে সামরিক সরঞ্জাম এবং অস্ত্র ক্রয়কে প্রাধান্য দিয়েছিলেন। এক্ষেত্রে বিকল্প হিসেবে তুরস্কের সাথে বেশ কিছু চুক্তি করেন তিনি। চুক্তির শর্ত অনুসারে তুরস্ক তাদের সামরিক সরঞ্জাম বাংলাদেশে উৎপাদনে সম্মতও হয়েছিল। তুরস্ক থেকে কিছু সার্ভেইল্যান্স এবং অ্যাটাক ড্রোন সিস্টেম কিনেছিল বাংলাদেশ।

    বাংলাদেশ তার ফোর্সেস গোল-২০৩০ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সশস্ত্র বাহিনীকে আধুনিকীকরণের পাশাপাশি অস্ত্র ও সরঞ্জাম ক্রয়ে একক দেশের ওপর নির্ভরতা কমানোর উদ্যোগ নিয়েছিল।

    এই লক্ষ্যে বাংলাদেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ক্রয়ের পরিকল্পনা করছে বলে সেসময় অনেক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রচারিত হয়। ২০১৮ সালে বাংলাদেশ সামরিক কর্তৃপক্ষ প্রথমবারের মতো মার্কিন অস্ত্র ব্যবস্থা ক্রয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছিল। পাশাপাশি, উচ্চমূল্যে মার্কিন অস্ত্র না কিনে অনেক কমদামে ইতালি, বেলজিয়াম, ব্রাজিল, ভারত, চীন, তুরস্ক থেকে অস্ত্র ক্রয়েও আগ্রহ প্রকাশ করেছিল বাংলাদেশ।

    picks
    Share. Facebook WhatsApp Copy Link
    Previous Articleবাংলাদেশ কি সিরিয়া হবে?
    Next Article বিশ্লেষণ: যমুনা রেলসেতু উদ্বোধন: শেখ হাসিনার দূরদর্শী স্বপ্নের নীরব সাফল্য
    JoyBangla Editor

    Related Posts

    তিনি শিক্ষক হিসাবে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন আজীবন: কথাশিল্পী সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্মরণসভায় বক্তারা

    October 21, 2025

    ঢাকার রাজপথ আওয়ামীলীগের ‘জয় বাংলা’ স্লোগানে প্রকম্পিত

    October 21, 2025

    কক্সবাজার রেলস্টেশনও তুলে দেওয়া হচ্ছে বিদেশিদের হাতে

    October 20, 2025

    আ.লীগের ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারসহ ১২ সুপারিশ ৬ মানবাধিকার সংস্থার

    October 20, 2025
    Leave A Reply Cancel Reply

    সম্পাদকের পছন্দ

    তিনি শিক্ষক হিসাবে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন আজীবন: কথাশিল্পী সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্মরণসভায় বক্তারা

    October 21, 2025

    ঢাকার রাজপথ আওয়ামীলীগের ‘জয় বাংলা’ স্লোগানে প্রকম্পিত

    October 21, 2025

    কক্সবাজার রেলস্টেশনও তুলে দেওয়া হচ্ছে বিদেশিদের হাতে

    October 20, 2025

    জাতিসংঘ মিশন থেকে বিদায়: তিন দশকের অর্জন চৌদ্দ মাসেই ধুলোয়!

    October 20, 2025
    • Facebook
    • Twitter
    • Instagram
    • TikTok
    মিস করবেন না
    Lifestyle

    সৌহার্দের ডালি সাজিয়ে আনন্দ ভ্রমণ

    By JoyBangla EditorOctober 21, 20250

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আ্যলামনাই ইন দ্য ইউকের সদস্যদের পর্যটন শহর আগাদির বেড়ানো লন্ডন : যুক্তরাজ্যে ঢাকা…

    তিনি শিক্ষক হিসাবে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন আজীবন: কথাশিল্পী সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্মরণসভায় বক্তারা

    October 21, 2025

    নার্সিং হোমে বয়স্ক পুরুষদের ওষুধ খেতে উৎসাহিত করতে মিনি স্কার্ট পরে তরুণীর নাচ

    October 21, 2025

    অবিশ্বস্ত মানুষের দেশে আগুন দয়া মায়াহীন!

    October 21, 2025

    সাবস্ক্রাইব

    সর্বশেষ খবরের সাথে আপডেট থাকুন।

    About Us
    About Us

    মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও লালন করে দেশ ও বিদেশের খবর পাঠকের কাছে দুত পৌছে দিতে জয় বাংলা অঙ্গিকার বদ্ধ। তাৎক্ষণিক সংবাদ শিরোনাম ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পেতে জয় বাংলা অনলাইন এর সঙ্গে থাকুন পতিদিন।

    Email Us: info@joybangla.co.uk

    Our Picks

    তিনি শিক্ষক হিসাবে বেঁচে থাকতে চেয়েছেন আজীবন: কথাশিল্পী সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্মরণসভায় বক্তারা

    October 21, 2025

    ঢাকার রাজপথ আওয়ামীলীগের ‘জয় বাংলা’ স্লোগানে প্রকম্পিত

    October 21, 2025

    কক্সবাজার রেলস্টেশনও তুলে দেওয়া হচ্ছে বিদেশিদের হাতে

    October 20, 2025

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.