গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার মহিমাগঞ্জ ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক লীগের অন্যতম নিবেদিতপ্রাণ এই নেতাকে #হত্যা করতে সরাসরি “জেলখানার নির্যাতনকক্ষ” ব্যবহার করেছে ইউনুস সরকারের গুপ্তঘাতকরা।তাকে দিনের পর দিন শারীরিকভাবে পিটিয়ে ভেঙে ফেলা হয়।
শেষ পর্যন্ত রক্তাক্ত শরীর, ক্ষতবিক্ষত স্নায়ু, ভাঙা হাড় আর চরম শারীরিক ভগ্নতা নিয়ে জেল থেকে মুক্তি পেলেও, মৃত্যু ছিল সময়ের অপেক্ষা মাত্র।গত ২৯ জুন ২০২৫ নিজ বাড়িতে প্রাণ ত্যাগ করলেন রঞ্জু আহমেদ।
এ মৃত্যু কোনো সাধারণ মৃত্যু নয়, এটি ঠাণ্ডা মাথায় রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনায় সংঘটিত একটি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড।
এখনকার জেলখানা হচ্ছে ‘পলিটিক্যাল স্লটার হাউজ’, যেখানে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ধীরে ধীরে নিঃশেষ করে ফেলা হচ্ছে—কোনো প্রকার গুলি ছুঁড়তে হচ্ছে না, কারণ নির্যাতনেই সব শেষ করা যাচ্ছে।