সাবস্ক্রাইব
সর্বশেষ খবরের সাথে আপডেট থাকুন।
Author: JoyBangla Editor
মনজু ইসলাম বাঙালি জাতির একজন সাহিত্যদূত জয় বাংলা রিপোর্ট লন্ডন, ২২ জুন: লেখক মনজু ইসলামের উপন্যাস ‘গডজিলা এন্ড বার্ড সং’ এর প্রকাশনা লন্ডনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ১৪ জুন পূর্ব লন্ডনের কবি নজরুল সেন্টারে সাংস্কৃতিক সংগঠন সৌধের উদ্যোগে এ প্রকাশনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাঙালি ছাড়াও বহজাতিক গুণী সাহিত্যিক, গবেষক, বোদ্ধা পাঠক ও সংস্কৃতিসেবীরা। সৌধের পরিচালক কবি টি এম কায়সারের উপস্থাপনায় উপন্যাস ‘গডজিলা এন্ড বার্ড সং’ নিয়ে লিখিত আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক মানাসী কামাল,কুইনমেরী ইউনিভার্সিটির রিডার ইন গেøাবাল সিনেমার গবেষক ড. আসভনিদেবোসুন্দারাম,মূলধারার লেখক কামালা আচু, লেখক নাজ ইয়াকুব,এক্টিভিস্ট জেসমীন চৌধুরী, রেওয়ান মাহমুদ, জহন ফারনধান, কবি ড. ডেভিড লী…
জয় বাংলা রিপোর্ট লন্ডন, ২২ জুন: চিত্রশিল্পী তারেক আমিনের দ্বিতীয় একক লন্ডন প্রদর্শনী শুরু হয়েছে পূর্ব লন্ডনে। বিপুল সংখ্যক শিল্পবোদ্ধা দেশি-বিদেশী দর্শক, মিডিয়া এবং ব্র্রিটেনের কমিউনিটির বিশিষ্টজনের উপস্থিতিতে এ প্রদর্শনীর উদ্ধোধন হয়। চিত্রশিল্পী ফখরুজ্জামানের সহযোগিতায় শিল্পী তারেক আমিনের বিভিন্ন শিল্পমাধ্যমের কাজ দিয়ে এই প্রদর্শনী বিন্যস্ত ছিল মুগ্ধতাপূর্ণ। লন্ডনে বহুদিন পর একজন বাংলাদেশী শিল্পীর চিত্রশিল্প প্রদর্শনী ছিল উল্লেখ্যযোগ্য। ২০ জুন থেকে ২৭ জুন চলবে এই প্রদর্শনী। স্থান পূর্ব লন্ডনের গ্রেটারেক্সস্ট্রিটের স্পিটাফিল্ড স্টুডিও। শিল্পী ফকরুজ্জামানের উপস্থাপনায় উদ্ধোধনী সভায় বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. সেলিম জাহান, কথাসাহিত্যিক প্রফেসর ড. মনজু ইসলাম, চলচ্চিত্র ও নাট্যশিল্পী শম্পা রেজা, কবি শামীম আজাদ, ব্রিটিশ কবি ডেভিড লী…
২৩ জুন ২০২৫, বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল , বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে দেশবাসীর প্রতি শুভেচ্ছা ও সংগ্রামী অভিবাদন। ১৯৪৭ সালে পূর্ব বঙ্গের মানুষের আকাঙ্ক্ষা পাকিস্তানের জন্মের পরপরই হোঁচট খায়। পাকিস্তান সৃষ্টির আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী কিছু জাতীয়তাবাদী তরুণ রাজনীতিক ঐ সময় উপলব্ধি করেন- বাংলার গণমানুষের রাজনীতিতে ক্ষমতাসীন মুসলিম লীগ আগ্রহী নয়। পূর্ববঙ্গীয় মুসলিম লীগের প্রগতিশীল ধারার এই তরুণরা ছিলেন হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর অনুসারী। আসাম প্রাদেশিক মুসলিম লীগের সভাপতি বর্ষীয়ান নেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীকে সভাপতি ও আরেক তরুণ নেতা শামসুল হককে সাধারণ সম্পাদক করে ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন ঢাকার রোজ গার্ডেনে আওয়ামী লীগের প্রথম কমিটি গঠিত হয়। যেখানে কারাবন্দী অবস্থায়…
২৩ জুন২০২৫ই,সোমবার বিকাল ৫.০০ ঘটিকায় পূর্ব লন্ডনের রয়েল রিজেন্সী হলে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের উদ্যোগে,আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন করা হবে।
ইন্টারনেটের ইতিহাসে অন্যতম বৃহৎ তথ্য ফাঁসের ঘটনার প্রমাণ পেয়েছেন সাইবার নিরাপত্তা গবেষকেরা। ডেটা ব্রিচ বা তথ্য লঙ্ঘনের এ ঘটনায় ফাঁস (লিক) হয়েছে ১৬ বিলিয়ন বা ১ হাজার ৬০০ কোটি লগইন তথ্য ও পাসওয়ার্ড। সাইবারনিউজ ও ফোর্বসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ফাঁস বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য ঝুঁকির মধ্যে ফেলেছে। সাইবার নিরাপত্তা বিশ্লেষকেরা বলছেন, এটি কেবল পুরোনো তথ্য নয়— অধিকাংশ পাসওয়ার্ড নতুন, সুসংগঠিত এবং ‘ইনফোস্টিলার’ নামক ম্যালওয়্যারের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়েছে। লগইন তথ্য ও পাসওয়ার্ড চুরির শিকার হওয়া প্ল্যাটফর্মের তালিকায় আছে ফেসবুক, টেলিগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট, গুগল, অ্যাপলের মতো বিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের নামও। অধিকাংশ তথ্য এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যাতে আগে…
গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে রক্তের বন্যা বইয়ে দেওয়া সেই নরপিশাচদের সাজা কমিয়ে হাইকোর্ট যে আমৃত্যু কারাদণ্ডের রায় দিয়েছে, তা এই দেশের গত ১০ মাসের আইন-ব্যবস্থার মুখোশ উন্মোচন করেছে। ২২টি নির্মম হত্যার বিচারে “জেহাদি” #সন্ত্রাসীদের ফাঁসির রায় লঘু করা হলো? এটা কোন ন্যায়বিচার? এ কোন দেশের আইন? যেখানে দেশি-বিদেশি নাগরিকসহ নিরীহ মানুষদের গুলি করে-কুপিয়ে টুকরো টুকরো করা হলো, সেখানে #খুনিদের জীবন বাঁচানোর এই ষড়যন্ত্র কাদের স্বার্থে? মোহাম্মদ ইউনুসের এই অবৈধ সরকারের আসল চেহারা আজ স্পষ্ট। এরা ইসলামিক #জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষক। এরা আইএস-জেএমবির রক্তলোলুপ দানবদের রক্ষাকবচ। ২০১৬ সালের সেই বিভীষিকাময় রাতের কথা ভুলে গেছেন? ইতালি, জাপান, ভারতের নাগরিকদের #লাশের স্তূপ দেখেননি? পুলিশের অফিসারদের…
’ দেশবাসী শুনে অবাক হবেন, ক্ষুব্ধ হবেন— একটি তথাকথিত “জুলাই আন্দোলন” এখন পরিণত হয়েছে কোটি কোটি টাকা লুটপাটের উৎসে! এই আন্দোলন কোনো মুক্তিযুদ্ধ না, কোনো গণঅভ্যুত্থান না—এটা ছিল বিদেশি অর্থায়নে ইউনূসের স্ক্রিপ্টে পরিচালিত রাজনৈতিক নাটক! আর এই নাটকের কিছু পার্শ্ব-অভিনেতা এখন ‘শহীদ’ আর ‘আহত’ সাজিয়ে রাষ্ট্রীয় ফ্ল্যাট, মোটা অঙ্কের ভাতা ও নগদ টাকা লুটে নিচ্ছে। তথ্য ফাঁস করেছে তাদের নিজেরাই — ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন’! তারা লিখিতভাবে সরকারকে জানিয়েছে: “অনেকেই আহতই হয়নি, তারপরও ভুয়া মেডিক্যাল সার্টিফিকেট, ভুয়া ঠিকানা, ভুয়া এনআইডি, ভুয়া প্রতিবেদন ও রাজনৈতিক তদবির দিয়ে এমআইএস তালিকায় ঢুকে পড়েছে!” এটাই প্রমাণ করে, এই তথাকথিত আন্দোলন ছিল রাষ্ট্রীয় প্রতারণার একটি…
-মেধার বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেছে ইউনূসের প্রশাসন! বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী। প্রফেসর ড. শামসুল আলম — যিনি একাধারে বিশ্বখ্যাত অর্থনীতিবিদ, গবেষক, শিক্ষক, ও রাষ্ট্রনায়ক, তাকেই তুলে নিয়ে গেল ইউনূসের পুলিশের নিপীড়ন বাহিনী! এমন একজন জ্ঞানী, সৎ, নিবেদিতপ্রাণ গ্রেপ্তার করা হয়েছে শুধু তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতিমন্ত্রী ছিলেন বলে! যে পরিচয় যাকে গ্রেপ্তার করলো তারা: ✅ ৩৫ বছর অধ্যাপনা (১৯৭৪–২০০৯) — বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ✅ ১২টি অর্থনীতির গ্রন্থ রচনা — পাঠ্যপুস্তক ও গবেষণা ✅ ১৮টি সম্পাদিত বই, ৪৮টি গবেষণা প্রতিবেদন ✅ জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচিতে বাংলাদেশি কনসালটেন্ট (৪ বছর ৩ মাস) ✅ একুশে পদকপ্রাপ্ত (অর্থনীতিতে অবদান)…
’ বাংলাদেশে আজ রক্ত ঝরছে—কারাগারে, আদালতে, গলিতে, এবং নিষ্পাপ মানুষের হৃদয়ে। বাংলাদেশে এখন আদালত মানেই আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের জন্য মৃত্যুপরোয়ানা! কারাগার মানেই মৃত্যুকূপ! আর এই সবকিছুর পেছনে যিনি সুপরিকল্পিতভাবে কলকাঠি নাড়ছেন, তিনি হলেন কথিত শান্তিকামী ড. মুহাম্মদ ইউনূস—যিনি আজ একজন রাজনৈতিক খুনি, রাষ্ট্রীয় হত্যাযজ্ঞের পরিচালক। তিনি আজ আর কোনো নোবেলজয়ী নন—তিনি একজন রাজনৈতিক জল্লাদ, একনায়কতন্ত্রের মুখোশ পরা পিশাচ, যার নেতৃত্বে বাংলাদেশে চালু হয়েছে এক নির্মম “জুডিশিয়াল কিলিং মেশিন”। ইউনূস যা করছেন, তা রাজনৈতিক গণহত্যা—আইনের পোশাকে! • আদালতের ব্যানারে আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের একে একে হত্যার ছক কষা হচ্ছে • জেলখানাকে বানানো হয়েছে “মৃত্যুশিবির”—যেখানে চুপচাপ ‘নিস্পত্তি’ করা হচ্ছে আওয়ামী কর্মীদের •…
“বিচার ব্যবস্থাকে অস্ত্র বানিয়ে প্রতিহিংসার রাজনীতি করা হচ্ছে”—এমন অভিযোগ এনেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পুত্র ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, বর্তমান ইউনূস সরকার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে দমন করতে ‘বিচারিক প্রহসন’ চালাচ্ছে। জয় বলেন, “সরকার একদিকে নির্বিচারে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করছে, অন্যদিকে আদালতে তাদের পক্ষে দাঁড়ানোর ন্যূনতম সুযোগও দিচ্ছে না। আইনজীবীদেরও টার্গেট করা হচ্ছে। যে কেউ রাজবন্দিদের পক্ষে দাঁড়াতে গেলেই তাকেও গায়েবি মামলায় ফাঁসানো হচ্ছে, এমনকি মব লিঞ্চিং পর্যন্ত হচ্ছে।” প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে চলমান বিচারিক কার্যক্রম নিয়ে নতুন করে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। সরকারের নিয়োগকৃত আইনজীবী হিসেবে যিনি দায়িত্ব পালন করছেন, তার অতীত কর্মকাণ্ড নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন…