সাবস্ক্রাইব
সর্বশেষ খবরের সাথে আপডেট থাকুন।
Author: JoyBangla Editor
১৭ মে ২০২৫, শনিবার বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা, আধুনিক-উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশের রূপকার, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি দেশরত্ন শেখ হাসিনার ৪৫তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট কালরাতে নরঘাতকরা ইতিহাসের নৃশংসতম হত্যাকাণ্ডের মাধ্যমে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করে। এসময় বিদেশে থাকায় আল্লাহর অশেষ রহমতে বেঁচে যান বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভূ-লুণ্ঠিত করে বাঙালি জাতির অস্তিত্বকে বিপন্ন করতে নানামুখী ষড়যন্ত্র শুরু করে ঘাতকগোষ্ঠী। বাঙালি জাতির জীবনে জগদ্দল পাথরের মতো চেপে…
ঢাকা, ১৫ মে ২০২৫: বাংলাদেশের সেনাবাহিনীতে রাখাইনে “মানবিক করিডোর” ইস্যুতে গভীর বিভক্তি দেখা দিয়েছে। নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান গত ১১ মে আর্মড ফোর্সেস ডিভিশনের (এএফডি) প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) লেফটেন্যান্ট জেনারেল কামরুল হাসানকে অপসারণের চেষ্টা করেন। তবে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ইউনূস সরকারী প্রজ্ঞাপন আটকে রেখেছেন। নির্ভরযোগ্য সুত্রে জানা গেছে, মানবিক করিডোরের বিরোধিতা করায় পররাষ্ট্র সচিব জসিম উদ্দিনকে অপসারণ করা হয়েছে। জসিম উদ্দিন এই ইস্যুতে সেনাবাহিনীর বেশিরভাগ অংশের সঙ্গে একমত ছিলেন। তবে তাকে একটি ক্লাবের বিল সংক্রান্ত অজুহাতে অপসারণ করা হয়। জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমান, যিনি মার্কিন নাগরিক, এই করিডোরের পক্ষে জোরালো অবস্থান নিয়েছেন।…
বাংলাদেশের ইতিহাসে বারবার এক সত্য সামনে এসেছে—স্বাধীনতার বিরোধীরা কখনোই দেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় বিশ্বাস করেনি। ড. ইউনুস তারই এক রক্তাক্ত প্রমাণ। তিনি কখনো ভাষা আন্দোলনের চেতনাকে ধারণ করেননি, কখনো মুক্তিযুদ্ধের পক্ষেও ছিলেন না। বরং ছদ্মবেশে, ‘উন্নয়ন-অর্থনীতি’র মুখোশ পরে একসময় বিশ্ব দরবারে গরীবের বন্ধু সেজে ঘুরে বেড়ালেও—আসলে তিনি ছিলেন গরিবের ঘাড়ে বসা এক নিপীড়ক সুদখোর, যিনি আজ স্বাধীনতার পক্ষের শক্তিকে নিষিদ্ধের খাঁচায় পুরে তার আসল রূপ দেখিয়েছেন। ড. ইউনুসের রাজনীতি কখনোই এই মাটির মানুষের, এই দেশের আত্মত্যাগের সঙ্গে মিলে না। তিনি ৫২-কে ‘অতিরিক্ত আবেগ’ বলেছিলেন, ৭১-কে ‘ভ্রাতৃঘাতী সংঘাত’ হিসেবে ব্যাখ্যা দিয়েছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি, মন্তব্য ও নীরবতা সবসময়ই ছিল স্বাধীনতাবিরোধী শক্তির…
সরাসরি প্রচারিত হবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেইজ ও ইউটিউব চ্যানেলে। সময়ঃ রাত ৯ টা
১৯৭৫ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করা হয়। এর পর দেশে এমন এক ভীতিকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করা হয়, যেখানে কেউ বঙ্গবন্ধু বা আওয়ামী লীগের নাম পর্যন্ত উচ্চারণ করার সাহস পেত না। আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার সব প্রচেষ্টা করা হয়। নেতাকর্মীরা ছিল হতাশ এবং দিশাহীন। এমন পরিস্থিতিতে ১৯৮১ সালের ১৭ মে জীবনের ঝুঁকি তুচ্ছ করে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা দেশে ফিরে এসেছিলেন। শুধু আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা নয়, বাঙালি জাতিসত্তায় বিশ্বাসী প্রতিটি মানুষ সেদিন নতুন প্রেরণা খুঁজে পেয়েছিলেন। নতুন করে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যয় খুঁজে পেয়েছিলেন। তাই বাঙালি জাতির ইতিহাসে এই দিনটি অতীব…
রাত ছিল গভীর। শহর ঘুমাচ্ছিল। কিন্তু হানাদাররা জেগে ছিল। তারা এসেছিল এক কণ্ঠরোধের মিশনে। ধানমন্ডির পেছনের ছোট্ট বাসাটায়, তারা ঢুকে পড়েছিল দরজা ভেঙে। আর হিংস্র শকুনের মতো তুলে নিয়ে গেলো মমতাজকে—এই দেশের লোকগানের সম্রাজ্ঞীকে, বাংলার ঘরের মেয়ে, মাঠের গানের কণ্ঠস্বর। তারা এটাকে বলছে গ্রেফতার! কিন্তু সবাই জানে, এটা আয়োজন করে শিকার অভিযানের নতুন নাম! এই সরকার, এই দানব রাষ্ট্র, এখন শিল্পীদের ভয় পায়। তারা জানে—একটা গানের শক্তি, একটা কণ্ঠ, একটা কথা কত বড় বোমা হতে পারে। মমতাজ সেই শক্তি। তার গানে ছিল দেশের ধুলো, মানুষের অভাব, মায়ের মুখ, প্রেম, ক্ষোভ—তারা সেটা সহ্য করতে পারেনি। তারা চায়—শিল্পীরা চুপ থাকুক। তারা চায়—সংস্কৃতি…
নাটোরের বড়াইগ্রামে প্রতারক আখ্যায়িত করে মেয়ে জামাইয়ের সন্ধান পেতে ১০ হাজার টাকা পুরস্কার ঘোষণা করেছেন এক শাশুড়ি। ওই জামাইয়ের নাম সিয়াম হোসেন (২৪)। তিনি পাবনার চাটমোহর উপজেলার দোলন গ্রামের কিরন আলীর ছেলে। আজ শুক্রবার উপজেলার জোনাইল বাজারে জনসম্মুখে শাশুড়ি এই ঘোষণা দেন। আনোয়ারা জোনাইল বাজারের বাসিন্দা। এর আগে আনোয়ারার মেয়ে ও সিয়াম হোসেনের স্ত্রী বড়াইগ্রাম থানায় তাঁর নামে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। অভিযোগকারী শাশুড়ি বলেন, ‘চার বছর আগে আমার মেয়ের সঙ্গে দোলন গ্রামের সিয়াম হোসেনের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। তাদের এক বছরের কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। বিয়ের কিছু দিন পর থেকেই মেয়ে ও জামাই আমার বাড়িতেই থাকে। সিয়াম জোনাইল বাজারের আহসানের জুয়েলারি দোকানে…
স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর অতিক্রম করলেও বাংলাদেশ এখনো #রাজাকার, #জামাত, ও# হিজবুত তাহেরীর মত স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির ষড়যন্ত্র থেকে মুক্ত হয়নি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে বিভ্রান্ত করার এক গভীর ষড়যন্ত্র চলছে যেখানে মুখোশধারীরা নিজেদেরকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার অপচেষ্টা করছে। #রাজাকার কিংবা তাদের উত্তরসূরি #জামাত-#শিবিরের নতুন প্রজন্ম রাজনৈতিক ভোল পাল্টে, নাটক সাজিয়ে এবং মুক্তিযুদ্ধের চেতনার নামে বিভ্রান্তিকর প্রচার চালিয়ে জাতিকে ধোঁকা দিতে চায়। এই ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের একটি জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত হিজবুত তাহেরী। এই সংগঠনটি ধর্মের নামে বিভ্রান্তিকর ব্যাখ্যা দিয়ে তরুণ সমাজকে উগ্রবাদ ও সহিংসতায় উদ্বুদ্ধ করেছে। তাদের নেতারা এক সময় #জামাত-#শিবিরের রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিল। সেই নেতাদের একজন মাহফুজ যিনি অতীতে…
বাংলাদেশ, যে দেশের জন্ম হয়েছিল এক রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে, আজ সেই দেশ চলছে বিদেশি প্রেসক্রিপশনে। নিজেদের কোনো স্বকীয় নীতি নেই, নেই কোনো দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) সহ বিভিন্ন বৈদেশিক শক্তির চাপ ও ফর্মুলায় দেশ পরিচালিত হচ্ছে। রাষ্ট্রীয় নীতিনির্ধারণ থেকে শুরু করে নিরাপত্তা, অর্থনীতি, অবকাঠামো—সবকিছুতেই বিদেশি হস্তক্ষেপ ক্রমাগতভাবে বেড়ে চলেছে। সবচেয়ে উদ্বেগজনক দিক হলো, আইএমএফ-এর শর্ত অনুযায়ী রাজস্ব বোর্ডের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান ভেঙে ফেলা হয়েছে। রাজস্ব আদায়ের দায়িত্ব যা একটি রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের অন্যতম স্তম্ভ, সেটিকেই দুর্বল করে দেওয়া হলো কিছু বৈদেশিক ঋণের বিনিময়ে। অন্যদিকে, দেশের ভবিষ্যৎ অর্থনীতির প্রাণকেন্দ্র নিউমু রিং টার্মিন্যালকে তুলে দেওয়া হয়েছে বিদেশি প্রতিষ্ঠানের হাতে।…
ঢাকা, ১৬ মে ২০২৫: গত ১৩ই মে মিয়ানমারের জান্তা সরকার ইয়াঙ্গুনে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসের সামরিক শাখার সামরিক উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আফতাব হোসেনকে বরখাস্ত করেছে। এটি বাংলাদেশের কোনো দূতাবাস কর্মকর্তার বিরুদ্ধে স্বাগতিক দেশের সরকার কর্তৃক গৃহীত প্রথম বরখাস্তের ঘটনা হিসেবে ইতিহাসে স্থান পেয়েছে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাকে ফিরিয়ে আনার নির্দেশ দিয়েছে এবং তার স্থলাভিষিক্ত হিসেবে কোনো প্রতিনিধি পাঠানো হয়নি। রাখাইন রাজ্যে মানবিক করিডর প্রতিষ্ঠার বিষয়টি মিয়ানমারের জান্তা সরকার এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে উত্তেজনা বাড়িয়ে তুলেছে। জাতিসংঘের প্রস্তাবিত এই মানবিক করিডোরের লক্ষ্য রাখাইন রাজ্যে বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর জন্য সহায়তা প্রদান এবং রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রত্যাবর্তনের পরিবেশ সৃষ্টি করার উদ্দেশ্য হিসাবে বর্ননা করা…