সাবস্ক্রাইব
সর্বশেষ খবরের সাথে আপডেট থাকুন।
Author: JoyBangla Editor
বাংলাদেশের ইতিহাস বারবার প্রমাণ করেছে এই জাতির শক্তির মূল উৎস তার জনগণ, আর জনগণের হৃদয়ের স্পন্দনে সবচেয়ে গভীরভাবে গেঁথে আছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ হোক কিংবা স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন, উন্নয়ন হোক কিংবা সংকট মোকাবিলা প্রতিটি সময়েই আওয়ামী লীগ এই জাতিকে নেতৃত্ব দিয়েছে সাহসিকতায়, আত্মত্যাগে এবং দূরদর্শিতায়। আজ যখন গণতন্ত্র আবারও হুমকির মুখে, যখন ষড়যন্ত্রকারীরা দেশকে অন্ধকারে ঠেলে দিতে চায়, তখন আমাদের মনে করিয়ে দেওয়া প্রয়োজন ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগ বুলেটের চেয়েও শক্তিশালী। কারণ এই দল গঠিত হয়েছে রক্ত দিয়ে, গড়ে উঠেছে মানুষের ভালোবাসা দিয়ে। এই দলের শেকড় প্রোথিত সাধারণ মানুষের ঘামে, শ্রমে আর স্বপ্নে। তাই আওয়ামী লীগকে পরাজিত করা যায় না…
গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার মহিমাগঞ্জ ইউনিয়নের স্বেচ্ছাসেবক লীগের অন্যতম নিবেদিতপ্রাণ এই নেতাকে #হত্যা করতে সরাসরি “জেলখানার নির্যাতনকক্ষ” ব্যবহার করেছে ইউনুস সরকারের গুপ্তঘাতকরা।তাকে দিনের পর দিন শারীরিকভাবে পিটিয়ে ভেঙে ফেলা হয়। শেষ পর্যন্ত রক্তাক্ত শরীর, ক্ষতবিক্ষত স্নায়ু, ভাঙা হাড় আর চরম শারীরিক ভগ্নতা নিয়ে জেল থেকে মুক্তি পেলেও, মৃত্যু ছিল সময়ের অপেক্ষা মাত্র।গত ২৯ জুন ২০২৫ নিজ বাড়িতে প্রাণ ত্যাগ করলেন রঞ্জু আহমেদ। এ মৃত্যু কোনো সাধারণ মৃত্যু নয়, এটি ঠাণ্ডা মাথায় রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনায় সংঘটিত একটি রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড। এখনকার জেলখানা হচ্ছে ‘পলিটিক্যাল স্লটার হাউজ’, যেখানে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ধীরে ধীরে নিঃশেষ করে ফেলা হচ্ছে—কোনো প্রকার গুলি ছুঁড়তে হচ্ছে না, কারণ নির্যাতনেই সব…
আমরা প্রবাসী সাংবাদিক, সাহিত্যিক, শিক্ষক-গবেষক, সংস্কৃতি ও অধিকার কর্মীরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি গত বছরের ৫ আগস্টের পর থেকে আমাদের প্রিয় জন্মভূমি, প্রিয় স্বদেশ বাংলাদেশে আমাদের দীর্ঘদিনের সহকর্মী সাংবাদিক ভাই-বোনদের উপরে নেমে এসেছে অবর্ণনীয় নির্যাতন। একই সাথে আজকের বাংলাদেশে গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমেও মতপ্রকাশের নানারকম লিখিত ও অলিখিত নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে বাক্স্বাধীনতা হরণ করা হচ্ছে, যা আমাদের কাছে অত্যন্ত লজ্জাজনক ও ঘৃণ্য পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত। আমরা প্রবাসে বসবাস করলেও বরাবরের মতোই দেশের ভালোমন্দ নিয়ে উৎকণ্ঠিত থাকি। সে কারণে দেশের অমঙ্গলের সমালোচনা ও প্রতিবাদ করা নৈতিক দায়িত্ব বলে মনে করি। — শান্তিতে নোবেলজয়ী মুহম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ১১…
নারীর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে ছান্দসিক আয়োজন করেছে ”জাগো মানুষ” শীর্ষক এক আন্তর্জালিক অনুষ্ঠানের। আগামী শনিবার ৫ জুলাই লন্ডন সময় বিকাল ৪ টা এবং বাংলাদেশ সময় রাত ৯ টায, এই আয়োজনে থাকবে কথা কবিতা এবং গান।
সাতক্ষীরার আশাশুনির কল্যাণপুর ত্রিমহনা ঘাটের পাশে এক হিন্দু ব্যক্তির মরদেহ কেওড়া বাগান থেকে বাঁধা অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। তার মুখ এমনভাবে থেঁতলে দেওয়া হয়েছে — যাতে কেউ চিনতে না পারে। কিন্তু গলায় থাকা তুলসী মালা স্পষ্ট করে দিয়েছে তার পরিচয় — তিনি ছিলেন একজন সনাতন ধর্মাবলম্বী। এই কিলিং অপারেশনের পিছনে দাঁড়িয়ে আছে এক অন্ধকারময় শক্তি — ইউনুস সরকার। এই সরকার শুধু মন্দির ভাঙে না, প্রতিমা গুঁড়িয়ে দেয় না — এখন তারা সনাতনদের শরীরে চিহ্ন দেখে #হত্যা করছে। এ এক ভয়ংকর রাষ্ট্রীয় চক্রান্ত, যেখানে হিন্দু হওয়া মানেই “টার্গেট” হয়ে যাওয়া। ইউনুস সরকারের শাসন এখন সনাতন বিদ্বেষের রক্তাক্ত উদযাপন।
চার কোটি শিক্ষার্থীর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে ছেঁড়া পাতা, অস্পষ্ট ছাপা, নিম্নমানের কাগজে ছাপানো পাঠ্যবই—এটাই এখন বাংলাদেশে শিক্ষার বর্তমান চিত্র। অথচ এই বইগুলো ছাপাতে খরচ হয়েছে ১,৭৫০ কোটি টাকা। প্রশ্ন উঠছে—এই বিপুল ব্যয়ের দায় কে নেবে? আর এই জাতীয় বিপর্যয়ের নেপথ্যে রয়েছে কারা? এই ভয়াবহ দুর্নীতির দায় কোনো একক মুদ্রণপ্রতিষ্ঠান বা কর্মকর্তার নয়। এর মূল দায় বর্তমান ড. ইউনুসের নেতৃত্বাধীন অনির্বাচিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপরেই বর্তায়। এই সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয় বলেই এর কোনো দায়বদ্ধতা নেই, জবাবদিহি নেই, নৈতিক বাধ্যবাধকতাও নেই। ফলে শিক্ষার মতো মৌলিক খাতেও চলছে নির্লজ্জ লুটপাট। একটি প্রজন্মকে ছেঁড়া বই ধরিয়ে দিয়ে এই সরকার তার ভবিষ্যৎই ছিঁড়ে…
আওয়ামীলীগকে স্বাভাবিকভাবে কখনো কেউ হারাতে পারেনি ইতিহাস এটাই বলে। সকল ষড়যন্ত্র এবং গুজব পায়ে মাড়িয়ে আওয়ামীলীগ আবারও ফিরবে জনগণকে সাথে নিয়ে…জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু।।
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় গানের দল জলের গান-এর ভোকাল রাহুল আনন্দ দেশ ছেড়েছেন। গত বছর গণ-অভ্যুত্থানের সময় কে বা কারা তার বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয়। এতে পুড়ে যায় তার সবকিছু। তার কদিন পরই সপরিবারে দেশান্তরি হন এই শিল্পী। আজ ৩০ জুন তার জন্মদিন। দেশান্তরে কেমন আছেন শিল্পী? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের ছাত্র ছিলেন রাহুল আনন্দ। আঁকতেন ছবি। তবে চিত্রশিল্পী না হয়ে তিনি হয়েছেন কণ্ঠশিল্পী। ছাত্রজীবন থেকে নিজ হাতে তিনি তৈরি করেন নানান রকম সুরযন্ত্র। এ ছাড়া থিয়েটারেও অভিনয় করেছেন তিনি। থিয়েটার গ্রুপ প্রাচ্যনাটের সঙ্গে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন এই শিল্পী। বর্তমানে সপরিবারে ফ্রান্সে অবস্থান করছেন শিল্পী রাহুল আনন্দ। বাড়ি ও প্রিয় সুরবাদ্যযন্ত্রগুলো…
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও প্রহসনমূলক মামলায় অবৈধ ও বেআইনিভাবে ছয় মাসের কারো দন্ডের ঘটনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তীব্র প্রতিবাদ ও ঘৃণা জানাচ্ছে। এই মিথ্যা ও প্রহসনমূলক মামলায় আইন ও ন্যায় বিচারের সকল রীতিনীতি ও নজির লঙ্ঘন করে অবৈধ ও অসাংবিধানিক তথাকথিত অন্তর্বর্তী জঙ্গি সরকার কর্তৃক গঠিত ট্রাইবুনাল একতরফাভাবে এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে এ অবৈধ ও বেআইনি কারাদন্ড দেয়। বাংলাদেশের ইতিহাসে আদালত অঙ্গনে এ ধরনের জঘন্য ঘটনা আর ঘটে নি। খুনি ইউনূসের জঙ্গিগোষ্ঠী দেশে আইনের শাসন ও ন্যায় বিচার যে ভূলুণ্ঠিত করেছে, দেশে বিচারের নামে যে প্রহসন ও ‘বিচারিক সন্ত্রাস’ চলছে, এই ঘটনা সেটিই…